এস এস সি।


এস এস সি পরীক্ষার জন্য রয়েছে স্পেসাল আপডেট।

Ipsum

Delete this widget in your dashboard. This is just an example.

Dolor

Delete this widget in your dashboard. This is just an example.
 

এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্যে সাধারণ টিপস-২

Saturday, October 8, 2011

‎                            **সাধারণ টিপস-২**
সতর্কতা

গণিতে সতর্কতা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। সংখ্যার ক্ষেত্রে তিন এর জায়গা পাঁচ লিখলে উত্তর মেলবে না। +এর বদলে × ভাবলে বিপদে পড়বে। r বা x-কে n এর মতো না লিখে লিখার প্রতি যত্নশীল হও।

... টেনশন করবে না

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো পরীক্ষায় ঘাবড়ে না গিয়ে টেনশন না করে শান্তভাবে পরীক্ষা দেবে। তা না-হলে জানা ও ভালোভাবে পড়া প্রশ্নের উত্তরও এলোমেলো হয়ে যেতে পারে। তাই আত্মবিশ্বাস নিয়ে পরীক্ষা দিবে।

উত্তরগুলো অবশ্যই প্রাসঙ্গিক হতে হবে

প্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থীরা। তোমরা নিয়মিত অনুশীলন করে যাও দেখবে সাফল্য ধরা দেবেই। এ সময়টা তোমাদের জন্যে খুবই জরুরি তাই মানসিকভাবে তোমাদের অনেক শক্ত থাকতে হবে। ভালো ফলাফলের জন্যে বেশ কিছু বিষয় তোমাদের খেয়াল রাখতে হবে।
পরীক্ষার প্রশ্ন কী চাইছে তা সঠিকভাবে অনুধাবন করতে হবে। প্রশ্নের উত্তরগুলো লেখার সময় খেয়াল রাখবে, তা যেন পাঠ্যবই অনুসরণ করেই হয়। আর উত্তরগুলো অবশ্যই প্রাসঙ্গিক হতে হবে। বানান ভুল হওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়। পরীক্ষার হলে সময় সম্পর্কে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। আর প্রশ্নের উত্তর লেখার সময় খাতায় পর্যাপ্ত মার্জিন রেখো। যা লেখো স্পষ্ট করে লিখবে। প্রাসঙ্গিক উদ্ধৃতি উত্তরের মানকে সমৃদ্ধ করে। যে বিষয়টি বেশি খেয়াল রাখতে হবে তা হলো পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্যে রাত জাগা একেবারেই উচিত নয়। অভিভাবকদেরও শিক্ষার্থীদের খাওয়া-দাওয়া, লেখাপড়া সম্পর্কে সজাগ থাকতে হবে।

সিলেবাস অনুযায়ী সব অংশই শিখতে হবে
মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা তোমরা প্রথম পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নিতে যাচ্ছো। বিশেষ করে প্রথম দিনের পরীক্ষাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তোমাদেরও নিজস্ব পরিবেশ ছেড়ে সম্পূর্ণ একটি নতুন পরিবেশে পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। এতে অনেকে আতঙ্কগ্রস্থ ও ভয়ের মধ্যে থাকতে পার। এ সময়ে তোমাদের মধ্যে প্রচুর টেনশন কাজ করে। তাই তোমাদের প্রতি আমার উপদেশ, যতই আলাদা পরিবেশ হোক না কেন এটিকে নিজের প্রতিষ্ঠানের মতোই গ্রহণ করতে হবে। হাতে প্রশ্নপত্র পাওয়ার পর খুব মনোযোগ দিয়ে পড়ে প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে। অপ্রাসঙ্গিক কিছু লেখা বা উপস্থাপন করার প্রয়োজন নেই। নৈর্ব্যত্তিক অংশে খুব দ্রুত উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করা বোকামি। বুঝে উত্তর দিতে হবে। আবার প্রশ্ন সহজে হয়েছে অথবা কমন পড়েছে এ ধরনের ব্যাপারে খুব উৎফুল্ল হওয়ারও প্রয়োজন নেই। এতে প্রশ্ন ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। প্রশ্ন কমন পড়েনি এমন ব্যাপারে মুষড়ে পড়ারও দরকার নেই। লিখতে লিখতে বিষয়গুলো মনে পড়বে। আর একটি বিষয় সবসময় মনে রাখতে হবে, সিলেবাস অনুযায়ী সব অংশই শিখতে হবে। সিলেবাস অনুসারে পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ করার চেষ্টা করতে হবে। এতেই ফলাফল ভালো হবে বলে আমি মনে করি।

পাঠেই বেশি মনোনিবেশ করবে

এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বলছি। তোমরা প্রশ্নের উত্তর লেখার সময় সময়ের দিকে খেয়াল রাখবে। কমপক্ষে ১৫ মিনিট আগে তোমাদের উত্তর লেখা শেষ করবে। এতে যে সময়টুকু বেচে যাবে তা দিয়ে রিভিশনের জন্যে রাখবে। পরীক্ষার আগ মুহূর্তে তোমাদের অনেক শান্ত ও ধৈর্য ধরতে হবে। সামনে যেহেতু পরীক্ষা তাই পাঠেই বেশি মনোনিবেশ করবে। পরীক্ষার আগের রাতে বেশি পড়ার দরকার নেই। এ সময় অনেকে রাত জাগে। বেশি রাত না জেগে ভোরে উঠতে পারলে অনেকক্ষণ পড়া যায়। তাছাড়া সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর মেজাজটাও থাকে ফুরফুরে। এ সময় অভিভাবকের অনেক বেশি দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। সন্তানের লেখাপড়া, খাওয়া ও ঘুমের যেন কোনো ব্যাঘাত না ঘটে সেদিকে তাদেঁর লক্ষ্য রাখতে হবে। পরীক্ষা দিয়ে আসার পর পরবর্তী পরীক্ষা নিয়ে চিন্তা করবে। আগের পরীক্ষা নিয়ে মন খারাপ করে থাকলে পরের পরীক্ষাও খারাপ হতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা ওএমআর ফরম পূরণ করার সময় সবসময় সতর্ক থাকবে। ভুল করা যাবে না। আর যাই লেখো, তা স্পষ্ট করে লিখবে। এতে পরীক্ষক খুশি হন। উত্তর লিখবে পাঠ্যবইয়ের সঙ্গে মিল রেখে। তোমার জানা ভালো প্রশ্নের উত্তর দিয়ে লেখা শুরু করতে পারো।

উত্তরপত্র ভাঁজ না করে মার্জিন টানতে হবে

পরীক্ষার আগে এখন তোমাকে সম্ভাব্য প্রশ্নগুলো নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বারবার পড়া এবং লেখার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। ভয় না করে পরীক্ষাকে স্বাভাবিক ক্লাস পরীক্ষার মতো বিবেচনা করতে হবে। পরীক্ষার রাতে অধিক রাত না জেগে সময়মতো ঘুমিয়ে পড়তে হবে। পরীক্ষার দিন যথাসময়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে উপস্থিত হতে হবে। পরীক্ষার হলে প্রবেশপত্র ও নিবন্ধনপত্রসহ প্রয়োজনীয় সব জিনিসপত্র নিয়ে প্রবেশ করতে হবে। খেয়াল করতে হবে, কোনো কিছু বাদ পড়ল কিনা। উত্তরপত্রের কভার পৃষ্ঠার প্রথম অংশের বৃত্তগুলো সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। কখনোই অন্যের সেট কোড পুরণ করা দেখে নিজের উত্তরপত্র পূরণ করার চেষ্টা করা যাবে না। প্রশ্নপত্র হাতে পেয়ে হতাশ না হয়ে বেশ কয়েকবার পড়তে হবে। সে প্রশ্নগুলো লিখলে ভালো নম্বর পাওয়া যাবে সে ধরনের প্রশ্নগুলোর উত্তর আগে লিখতে হবে। অনেকেই উত্তরপত্রে ভাঁজ দিয়ে থাকে। এটা না করে মার্জিন টানতে হবে। লেখা শেষে আবার পড়ে দেখতে হবে। পরীক্ষার হল ত্যাগের আগে প্রবেশপত্র ও নিবন্ধনপত্রসহ অন্যান্য জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে বের হতে হবে।

0 comments:

Post a Comment

Lorem

Please note: Delete this widget in your dashboard. This is just a widget example.

Ipsum

Please note: Delete this widget in your dashboard. This is just a widget example.

Dolor

Please note: Delete this widget in your dashboard. This is just a widget example.