এস এস সি।


এস এস সি পরীক্ষার জন্য রয়েছে স্পেসাল আপডেট।

Ipsum

Delete this widget in your dashboard. This is just an example.

Dolor

Delete this widget in your dashboard. This is just an example.
 

এসএসসি নির্বাচনী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস

Monday, October 3, 2011

         এসএসসি নির্বাচনী পরীক্ষার  প্রশ্নপত্র ফাঁস

এসএসসি নির্বাচনী পরীক্ষার অভিন্ন বাংলা প্রথম পত্রের সৃজনশীল ও নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শনিবার কুষ্টিয়ায় ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্রে ওই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কুষ্টিয়ার কয়েকটি স্কুলে ফাঁস হওয়া প্রশ্নের সঙ্গে মিল খুঁজে পান প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
এ ঘটনায় জেলা প্রশাসন অতিরিক্ত জলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) ফজলুর রহমানকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার রুহুল আমিন ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মখলেসুর রহমান। এ ঘটনায় জেলায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত শুক্রবার সন্ধ্যার পরপরই এসএসসির নির্বাচনী পরীক্ষার বাংলা প্রথম পত্রের সৃজনশীলের হাতে লেখা ছয়টি ও নৈর্ব্যক্তিকের হুবহু ফটোকপি প্রশ্ন ফাঁসের খবর পাওয়া যায়। এ সংবাদ শহরে ছড়িয়ে পড়লে ছাত্রছাত্রীরা ফটোকপির দোকানগুলোতে হুমড়ি খেয়ে পড়ে। মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ফটোকপি ব্যবসায়ীরা প্রশ্নপত্র বিক্রি করেছেন বলে অনেকে অভিযোগ করেন। গতকাল সকাল ১০টার দিকে কুষ্টিয়ার বিভিন্ন বিদ্যালয়ে বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। যে প্রশ্নপত্র দিয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়, তা গত শুক্রবার রাতে ফাঁস হওয়া প্রশ্নের সঙ্গে হুবহু মিলে যায়। একাধিক শিক্ষার্থী ও শিক্ষক প্রশ্নপত্র মিলে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন।
এ ব্যাপারে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার রুহুল আমিন প্রথম আলোকে বলেন, নিয়ম মেনে উপজেলা শিক্ষা কার্যালয়ের মাধ্যমে তিন দিন আগে জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের হাতে প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা হয়। কোথা থেকে প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে, তা বোঝা যাচ্ছে না।
কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) নীতিশ চন্দ্র সাহা প্রথম আলোকে বলেন, প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা শোনার পরপরই সকালে শহরের সরকারি বালিকা বিদ্যালয়, জিলা স্কুল, পুলিশ লাইনস স্কুল ও কুষ্টিয়া হাইস্কুলে সরেজমিন খোঁজ নিয়ে কোনো প্রশ্ন বাইরে যাওয়ার ব্যাপারে কিছু পাওয়া যায়নি। তিনি বলেন, যেহেতু ফাঁস হওয়া প্রশ্নের সঙ্গে অনুষ্ঠিত পরীক্ষার প্রশ্নের মিল পাওয়া গেছে, তাই তদন্ত সাপেক্ষে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
যশোর বোর্ডের চেয়ারম্যান এম আবুল বাশার মোল্লা মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, তদন্তে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আজ রোববার বোর্ডেও একটি কমিটি গঠন করা হবে। উল্লেখ্য, গত মাসে অনুষ্ঠিত প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষায় সৃজনশীল প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটেছিল। তখন জিলা স্কুলের কয়েকজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ ওঠে।

{সূত্রঃপ্রথম আলো}

0 comments:

Post a Comment

Lorem

Please note: Delete this widget in your dashboard. This is just a widget example.

Ipsum

Please note: Delete this widget in your dashboard. This is just a widget example.

Dolor

Please note: Delete this widget in your dashboard. This is just a widget example.