সৃজনশীল বিষয়ে প্রয়োজনীয় টিপস্ (এস এস সি)
|
সৃজনশীল বিষয়ে প্রয়োজনীয় টিপস্
সুপ্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থীবৃন্দ
এবার ৭টি বিষয়ে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে তোমাদের। সৃজনশীল বিষয় নিয়ে তাই অনেকেই হয়তো দুশ্চিন্তার মধ্যে আছো। দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। বরং কিছু বিষয় ভালোভাবে জেনে নিলে দেখবে এ পরীক্ষাগুলোতেই তোমরা সবচেয়ে ভালো নম্বর পেয়েছ। তুমি ইচ্ছা করলেই এবার এই বিষয়গুলোতে অনেক বেশি নম্বর পেতে পারো। তোমরা ইতোমধ্যেই জেনেছ যে, সৃজনশীল পদ্ধতিতে উত্তরপত্র মূল্যায়ন কৌশলে আমূল পরিবর্তন এসেছে। কতগুলো নির্ধারিত প্রশ্নের উত্তর মুখস্ত করে পরীক্ষায় পাস করার দিন শেষ হয়েছে। এখন শিক্ষার্থীর ভালো ফল নির্ভর করবে বিষয় নিয়ে তার নিরন্তর চিন্তা ও লেখার চর্চার ওপর। পূর্ববর্তী পরীক্ষাপদ্ধতিতে প্রশ্নের উত্তরে অপ্রাসঙ্গিক কথা লিখে উত্তর বড় করার বা উত্তরপত্র ভরানোর যে প্রবণতা প্রচলিত ছিল, সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরে তার কোনো সুযোগ নেই। কেননা ১০ নম্বরে প্রতিটি প্রশ্নের সুনির্দিষ্ট যে ৪টি ধাপ আছে তার উত্তরেরও সুনির্দিষ্ট ৪টি ধাপ থাকবে। কাজেই সেভাবে প্রস্তুত হয়েই পরীক্ষায় উত্তর লিখতে বসবে। প্রথমেই বলে নিই সৃজনশীল প্রশ্নের (আগের রচনামূলক/Subjective অংশের) উত্তর প্রসঙ্গে-
১. সৃজনশীল পদ্ধতিতে সিলেবাস অন্তর্ভুক্ত তোমার পাঠ্যসূচির কোন গদ্য/কবিতা/উপন্যাস/নাটকের শিখনফলের আলোকে একটি মৌলিক উদ্দীপক এবং সংশ্লিষ্ট চারটি প্রশ্ন থাকবে। যে গদ্য/কবিতার আলোকে উদ্দীপক তৈরি করা হয়েছে, সেই গদ্য/কবিতা থেকেই থাকবে জ্ঞান এবং অনুধাবনমূলক প্রশ্ন। প্রশ্ন দুটির উত্তর উদ্দীপকে থেকে না হয়ে সরাসরি পাঠ্য বই থেকে করতে হবে। প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতামূলক প্রশ্ন হবে উদ্দীপকের আলোকে।
২. সৃজনশীল অংশে মোট নয়টি প্রশ্ন থাকবে। তোমাকে উত্তর লিখতে হবে মোট ছয়টি প্রশ্নের। উত্তরের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- কোনোক্রমেই একটি প্রশ্নের (জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতাসহ পূর্ণাঙ্গ প্রশ্ন) উত্তর লেখার ক্ষেত্রে ১৮ মিনিটের বেশি সময় নিলে তুমি বাকি প্রশ্নের উত্তর শেষ করতে পারবে না। তাই ১৮ মিনিটের মধ্যেই যেন এক একটি প্রশ্নের উত্তর লেখা শেষ করতে পারো সেদিকে নজর রাখবে বিশেষভাবে।
৩. এ পদ্ধতিতে একটি প্রশ্নের চারটি অংশ (জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতা) তাই প্রত্যেক অংশের উত্তর লেখার সময় প্রতিবার আলাদা করে নম্বরটা লিখবে। যেমন : ৬ নম্বর প্রশ্নের উত্তর করতে হলে- ৬ নম্বর প্রশ্নের ক এর উত্তর, ৬ নম্বর প্রশ্নের খ এর উত্তর, ৬ নম্বর প্রশ্নের গ এর উত্তর এবং ৬ নম্বর প্রশ্নের ঘ এর উত্তর এভাবে লিখলে ভালো। আর এ লেখাগুলো আলাদা রঙের (সবুজ/নীল) কালি দিয়ে লিখলে দেখতে আরো সুন্দর লাগবে। কিংবা মার্কার (সবুজ/নীল কালির) দিয়ে আন্ডারলাইনও টানতে পারো।
৪. যেকোনো একটি প্রশ্নের উত্তর লেখা শুরু করলে তার চারটি অংশেরই ধারাবাহিকভাবে উত্তর লিখতে হবে। একটি প্রশ্নের জ্ঞানের উত্তর আরেক প্রশ্নের প্রয়োগের উত্তর এভাবে লেখা যাবে না। কোনো উত্তর যদি কেউ না পারো, সে ক্ষেত্রে সেটা বাদ দিয়ে তার পরের অংশের উত্তর লিখতে হবে।
৫. জ্ঞানমূলক প্রশ্নের নম্বর এক। এ প্রশ্নের উত্তর হবে To the point, যা সঠিকভাবে লিখলে বরাদ্দকৃত ১ নম্বরের মধ্যে ১ নম্বরই পাওয়া যাবে। এ উত্তরটি পাঠ্যপুস্তক থেকে হুবুহু লেখার সুযোগ থাকবে। অর্থাৎ এটি মুখস্তনির্ভর উত্তর। এর উত্তর একটি শব্দে একাদিক শব্দে বা একটি বাক্যে দেওয়া যাবে। তবে উত্তরটি একটি বাক্যে হলেই ভালো হয়। মনে রাখতে হবে, জ্ঞানমূলক প্রশ্নে যে তথ্যটা জানতে চাওয়া হয়েছে সেটার বানান ভুল করলে উত্তর কাটা যাবে এবং শূন্য পাবে। যেমন- স্বাধীনতা তুমি’ কবিতার রচয়িতা কে? এখানে শামসুর রাহমান’ এর নামের বানানটি ভুল করলে উত্তর কাটা যাবে। আবার মকবুল বুড়োর মেয়ের নাম কী? এখানে হীরন’ বানানটি ভুল করলেই শূন্য পাবে।
৬. অনুধাবনমূলক প্রশ্নের নম্বর দুই। এ উত্তরের জন্যেও কিছু তথ্য মুখস্থ রাখতে হবে। তবে পাঠ্যপুস্তক ভালো করে পড়া না থাকলে অনুধাবন স্তরের প্রশ্নের উত্তর দেয়া কঠিন হবে। অনুধাবনমূলক প্রশ্নের দুই নম্বরের মধ্যে এক নম্বর জ্ঞানের জন্য, আরেকটি অনুধাবনের জন্য। তুমি ইচ্ছা করলে জ্ঞান অংশের উত্তর আগে অনুধাবনমূলক উত্তর পারে অথবা অনুধাবনমূলকের উত্তর আগে জ্ঞানমূলকের উত্তর পারে লিখতে পার। সতর্ক থাকতে হবে, মাত্র ২ নম্বরের উত্তরের অপ্রাসঙ্গিক কোনো বিষয়ের অবতারণা যেন করা না হয়। শুধু অনুধাবনেই নয়, কোনোক্রমে কোনো প্রশ্নের উত্তরে অপ্রাসঙ্গিক কথা, অপ্রয়োজনীয় তথ্য দেবে না।
৭. প্রয়োগমূলক প্রশ্নের মোট নম্বর তিন। এক নম্বর জ্ঞানে, এক নম্বর অনুধাবনে এবং এক নম্বর প্রয়োগে। তুমি প্রয়োজন অনুসারে প্রশ্নের উত্তরের আগে বা পরে যে কোনো জায়গাতেই জ্ঞান, অনুধাবন আর প্রয়োগের ব্যবহার করতে পারো। প্রয়োজন অনুসারে প্যারাও ব্যবহার করতে পারো, প্রয়োজন মনে না করলে নাও করতে পারো। এক প্যারাতে সবগুলো তথ্য দিয়ে উত্তর লিখলে হবে। তবে দুই অথবা তিন প্যারা করতে পারো। প্রয়োগমূলক প্রশ্নে শিক্ষার্থী তার পাঠ্যবই থেকে যা জেনেছে এবং যা বুঝেছে, তা নতুন ক্ষেত্রে অর্থাৎ উদ্দীপকে প্রয়োগ করবে। কাজেই উদ্দীপকটি যে শিখনফলের আলোকে তৈরি করা হয়েছে অর্থাৎ উদ্দীপকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গদ্য/কবিতার যে দিকটির সাদৃশ্য/বৈসাদৃশ্য থাকে সেটাই জ্ঞান। এই দিকটি একটি বাক্যে লিখতে পারলেই এক নম্বর অর্থাৎ জ্ঞানের উত্তর হয়ে গেল। তারপর সেই দিক/প্রসঙ্গটি পাঠ্যবইয়ের আলোকে বর্ণনা করাই হলো অনুধাবন। জ্ঞানসহ এটি লিখতে পারলে পেয়ে যাবে দুই নম্বর এবং সব শেষে ওই দিকটি উদ্দীপকে কীভাবে ফুটে উঠেছে তা বর্ণনা করাই প্রয়োগ। পূর্ণাঙ্গভাবে উত্তরটি লিখতে পারলেই তুমি পেয়ে যাবে তিন নম্বর।
৮. উচ্চতর দক্ষতামূলক প্রশ্নের মোট নম্বর ৪। এক নম্বর জ্ঞানে, এক নম্বর অনুধাবনে, এক নম্বর প্রয়োগে এবং এক নম্বর উচ্চতর দক্ষতায়। একইভাবে সবগুলো তথ্যের সুসংগঠিত সম্মিলনেই তৈরি হবে উচ্চতর দক্ষতার উত্তর। এ স্তরে এসে তোমাদের বিশ্লেষণী ক্ষমতা, মূল্যায়ন-দক্ষতা ইত্যাদি যাচাই করা হবে; কোনো কিছুর বিবরণ বা বর্ণনা প্রত্যাশা করা হবে না। অধিকন্তু কোনো বিষয়, ভাব, ব্যক্তি বা বস্তুর উপাদানগুলোর অনুপুঙ্খ বিশ্লেষণ তুলে ধরাই এ অংশের উদ্দিষ্ট। উচ্চতর দক্ষতা মানেই একটা সিদ্ধান্তের ব্যাপার। এ ধরনের প্রশ্নেই সাধারণত একটা অনুসিদ্ধান্ত দেওয়া থাকবে। যদি সিদ্ধান্তটি সঠিক হয়, তাহলে সেটাকেই ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে উদ্দীপকে প্রয়োগ করে প্রমাণ করবে যে সিদ্ধান্তটি সঠিক। আর যদি সিদ্ধান্তটি ভুল হয়, তাহলে কেন ভুল সেটাও প্রমাণ করতে হবে। অনেক সময় সিদ্ধান্তটি আংশিক সত্য হতে পারে। সেক্ষেত্রে উদ্দীপকের সঙ্গে পাঠ্য বইয়ের যে অংশটুকু মিল আছে তা বর্ণনা করে যে যে ক্ষেত্রে মিল নেই সেগুলোও বর্ণনা করতে হবে এবং সর্বশেষ সিদ্ধান্ত দিতে হবে যে বক্তব্য/সিদ্ধান্তটি আংশিক সত্য, পুরোপুরি নয়। বিচার-বিশ্লেষণ, মূল্যায়ন করে সিদ্ধান্ত দেওয়ার নামই উচ্চতর দক্ষতা।
৯. শিক্ষার্থীদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে, যেন এক অংশের উত্তর অন্য অংশে পুনরাবৃত্ত না হয়। পুনরাবৃত্তি সৃজনশীল প্রশ্নোত্তরের ক্ষেত্রে গ্রহণীয় নয়। তবে উত্তরের অনিবার্য প্রয়োজনে কোনো তথ্য পুনরাবৃত্ত হতে পারে।
এবার জেনে নাও বহুনির্বাচনি বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য-
সৃজনশীল পদ্ধতিতে মূল্যায়নের অংশহিসেবে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন থাকে। এই বহুনির্বাচনি প্রশ্ন প্রকৃত শিখন প্রদর্শনে সক্ষম শিক্ষার্থীদেরকে সনাক্ত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। একটি উন্নতমানের বহুনির্বাচনি প্রশ্নের নিম্নোক্ত বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান থাকে।
- প্রশ্নের শুরুতে সূচনা (stem) বা বিবৃতি বা উদ্দীপক থাকবে।
- উত্তর নির্বাচনে চারটি বিকল্প থাকবে: সঠিক বিকল্পটিকে বলা হয় সঠিক উত্তর। (key) এবং ভুল বিকল্পগুলোকে বলা হয় বিক্ষেপসমূহ (distractors)
- চিন্তন দক্ষতার সকল স্তরের প্রশ্ন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
১. সাধারণ বহু নির্বাচনি প্রশ্ন (simple MCQ)
২. বহুপদী সমাপ্তিসূচক প্রশ্ন (multiple completion question)
৩. অভিন্ন তথ্যভিত্তিক (situation set)
১. সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্ন : এ ধরনের প্রশ্নের সূচনা প্রশ্নের আকারের বা অসম্পূর্ণ বাক্য হিসেবে দেওয়া হয়। যা উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে, এর পরে চারটি বিকল্প উত্তর থাকে। যার একটিই সঠিক উত্তর অন্য তিনটি থাকে ভুল উত্তর। এক্ষেত্রেও সৃজনশীল প্রশ্নের মত জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতা স্তরের প্রশ্ন করা হয়।
২. বহুপদী সমাপ্তিসূচক প্রশ্ন : বহুপদী সমাপ্তিসূচক প্রশ্নটিতে একটি উদ্দীপক থাকে। উদ্দীপকের উপর ভিত্তি করে তিনটি তথ্য বা বিবৃতি থাকে এবং তথ্য বা বিবৃতির একটি কমা দুটি বা তিনটির সমন্বয়ে চারটি বিকল্প উত্তর তৈরি করা হয়। যা থেকে শিক্ষার্থীরা সঠিক উত্তরটির নির্বাচন করে। সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্ন শিক্ষার্থীর সকল দক্ষতা যাচাই করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। বহুপদী সমাপ্তিসূচক প্রশ্নে জ্ঞানমূলক প্রশ্ন হয় না।
৩. অভিন্ন তথ্যভিত্তিক : অভিন্ন তথ্যভিত্তিক প্রশ্নে একটি অভিন্ন তথ্য বা সাধারণ ভূমিকা থাকে। যা একটি অনুচ্ছেদ, টেবিল, ছক, মানচিত্র, ঘটনা প্রভৃতি হয়ে থাকে। এ অভিন্ন তথ্যের উপর ভিত্তি করে সাধারণ বহুনির্বাচনি এবং বহুপদী সমাপ্তিসূচক প্রশ্নের সমন্বয়ে দুটি থেকে সর্বোচ্চ চারটি প্রশ্ন করা হয়। এ ধরনের প্রশ্নের অভিন্ন তথ্যাদি শিক্ষার্থীকে প্রশ্নোত্তরে প্ররোচিত করে।
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরের ক্ষেত্রে প্রশ্নটি খুব মনোযোগের সঙ্গে পড়বে এবং উত্তরটি নির্ধারণ করবে। প্রশ্ন বুঝতে ব্যর্থ হলে উত্তর ভুল হয়ে যাবে। কোনো প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি নিশ্চিতভাবে জানা না থাকলে তা নিয়ে সময় নষ্ট না করে তার উত্তরটি দিতে হবে জানা উত্তরটি শেষ করার পর। অজানা প্রশ্নের উত্তর দিবে গভীরভাবে ভেবেচিন্তে এবং কিছুটা অনুমান ভিত্তিক। উত্তর যদি ভুলও হয়ে যায় তার জন্য কোনো নাম্বার কাটা যাবে না। তাই সকল প্রশ্নেরই উত্তর দিতে হবে।
যেহেতু বল পয়েন্ট কলম দিয়ে উত্তরের বৃত্তটি ভরাট করতে হয়। তাই যথেষ্ট ভেবেচিন্তে উত্তরটি চিহ্নিত করতে হবে। ভুল করলে আর সংশোধনের কোনো সুযোগ থাকবে না। আর সবগুলো বৃত্ত ভরাট করার জন্যে প্রয়োজনীয় সময় হাতে রাখতে হবে।
এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্যে বিষয়ভিত্তিক টিপস্।(কম্পিউটার শিক্ষা)
![]() |
|
কম্পিউটার শিক্ষা বিষয়ে প্রয়োজনীয় টিপস্
এসএসসি পরীক্ষার্থীরা, শুভেচ্ছা। কম্পিউটার শিক্ষা বিষয়ে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা। তত্ত্বীয় ৭০ নম্বর ও ব্যবহারিক ৩০। সুপ্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থীরা তোমাদের জন্যে শুভেচ্ছা রইল। একটু যত্নসহকারে প্রস্তুতি নিলে কম্পিউটার শিক্ষা বিষয়ে সহজেই তোমরা ভাল নম্বর পেতে পারো। ভাল নম্বর পাবার লক্ষ্যে তোমাদের কিছু প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হলো :
১. কম্পিউটার শিক্ষা তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক দু’টি অংশ আছে। তত্ত্বীয় অংশে ৭০ ও ব্যবহারিক অংশে ৩০ নম্বর। তত্ত্বীয় অংশ আবার রচনামুলক ও নৈর্ব্যত্তিক দু’টি ভাগে বিভক্ত। মনে রাখতে হবে যে, প্রত্যেকটি ভাগের জন্যে তোমাদের আলাদাভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। নৈর্ব্যত্তিক অংশের জন্যে পাঠ্যবইয়ের প্রতিটি লাইন বারবার পড়া প্রয়োজন। পড়ার সময় অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের নিচে দাগ দিয়ে রাখবে।
২. পরীক্ষায় উত্তর লেখার পূর্বেই প্রশ্ন নির্বাচন করে নিতে হবে। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যে প্রশ্নগুলোর উত্তর নির্ভুলভাবে জানা আছে, ওই প্রশ্নগুলোই নির্বাচন করতে হবে।
৩. উত্তর লেখার সময় শিরোনাম দিতে হবে। উত্তরটি পয়েন্ট আকারে দিলে ভাল নম্বর পাওয়া নিশ্চিত হবে। উত্তরটি হবে সংক্ষিপ্ত তবে খেয়াল রাখতে হবে যাতে সব তথ্য অন্তর্ভুক্ত থাকে। উত্তরের ভাষা হবে সহজ, সরল ও প্রাঞ্জল। অবান্তর ও অপ্রয়োজনীয় অংশ বাদ দিতে হবে। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে নির্ভুলভাবে চিত্র অঙ্কন করতে হবে।
৪. উত্তর লেখার সময় অবশ্যই মানবণ্টনের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। সব প্রশ্নের উত্তর দেবার চেষ্টা করতে হবে। তবে ভুল উত্তর দেওয়ার চেয়ে উত্তর না দেওয়া ভালো।
৫. গাণিতিক সমস্যার উত্তর করলে পূর্ণ নম্বর পাওয়া সহজ হয়। তাই পরীক্ষায় যেসব প্রশ্নে গাণিতিক সমস্যা থাকবে, তার উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবে। যেমন- অধ্যায়-৪ (সংখ্যাপদ্ধতি ও কম্পিউটার লজিক)-এ অনেক গাণিতিক সমস্যা আছে। এ অধ্যায়টির সঠিক উত্তর লিখতে পারলে সম্পূর্ণ নম্বর পাওয়া সম্ভব হবে।
৬. সংখ্যাপদ্ধতির অঙ্কগুলোয় ইংরেজি ও বাংলার মিশ্রণ করে থাকে অনেকেই। এ ধরনের মিশ্রণ না করা উচিত। বেস বা ভিত্তি লিখতে ভুল যেন না হয়, খেয়াল রাখবে। লজিক গেইটগুলোর প্রতীক সঠিকভাবে আঁকতে হবে।
৭. প্রতিটি অধ্যায়ের অনুশীলনীর প্রশ্ন-উত্তরগুলোর সঙ্গে পাঠ্যবই পড়ে কী ধরনের প্রশ্ন হতে পারে সে সম্পর্কে আগে থেকে ধারণা রাখতে হবে।
৮. পার্থক্য সংবলিত প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে, ২ নম্বরের জন্য চারটি পার্থক্যই যথেষ্ট।
৯. গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলো বারবার রিভাইস করবে এবং গাণিতিক সমস্যাগুলো দ্রুত উত্তর করতে বারবার অনুশীলন করবে।
এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্যে সাধারণ টিপস্
![]() |
|
পরীক্ষার খাতা
পরীক্ষার হলে তোমার খাতাটিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা মনে রাখবে। তোমার জানা যাবতীয় বিষয় ওই খাতায় প্রশ্নের উত্তরের মাধ্যমে দিতে হবে। তাই পরীক্ষার খাতার বিষয়ে খুবই যত্নশীল হতে হবে। প্রথম পাতায় রোল নম্বর, রেজি.নম্বর, বিষয় কোডের বৃত্ত সঠিকভাবে ভরাট করবে। নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষায় সেট কোডের বৃত্ত অবশ্যই সঠিকভাবে ভরাট করতে হবে। খাতার কোথাও যেন কালির দাগ না পড়ে।
হাতের লেখা
সুন্দর হাতের লেখা একটি সম্পদ। আবার হাতের লেখা সুন্দর হলেও যদি স্পষ্ট ও পরিচ্ছন্ন না হয় তবে নম্বরও কম ওঠে। তাই শব্দের এবং লাইনের মধ্যে ফাঁক রেখে পরিচ্ছন্ন করে লিখতে হবে। যাতে সহজে পড়া যায়। কোনো শব্দ, লাইন বা অনুচ্ছেদ কেটে দিতে হলে হিজিবিজি করে নয় এক টানে পরিষ্কার করে কাটতে হবে। ভুল শব্দ বা বাক্যাংশের ওপর লিখে সংশোধন করলে খাতাটি নোংরা হয়ে ওঠে তাই এটি কখনই করবে না। এক্ষেত্রে কেটে দিয়ে ওপরে বা পাশে ঠিক শব্দ বসাবে।
প্রশ্ন নির্বাচন ও উত্তর
প্রশ্ন পাওয়ার পর বাছাইয়ের কাজটি সঠিকভাবে করা জরুরি। কোন প্রশ্নের উত্তর লিখবে আর কোন প্রশ্নটা বাদ দিলে সুবিধা তা তোমাকে প্রথমেই নির্বাচন করতে হবে। যেসব প্রশ্নের পূর্ণ নম্বর পাওয়া যায়, জানা থাকলে সে ধরনের প্রশ্ন নির্বাচন করা উচিত। একই ধরনের প্রশ্ন হলে, যেটি ভালো জানা সেটি প্রথমে লিখবে। বেখেয়ালে কোনো প্রশ্ন বাদ রেখে এলে কি না, অথবা প্রশ্নের ভেতরের ছোট অংশগুলোর উত্তর দেওয়া বাদ গেল কি না সে বিষয়ে খুবই সাবধান থাকবে।
সময়ের দাম
সময় ধরে প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দিবে। প্রতিটি বিষয়ের বড় প্রশ্ন ও সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের জন্যে কতটুকু সময় দিতে পারবে, তার হিসাব আগে থেকেই করে নেবে। কোনো প্রশ্নের উত্তর ভালোভাবে জানা থাকলে নির্ধারিত সময়ের আগেই লিখে শেষ করবে এতে করে যে সময় বাঁচবে তা অন্য প্রশ্নের উত্তরে কাজে লাগবে। দেখা গেল একটি প্রশ্নের উত্তরদানে অনেক বেশি সময় খরচ করে ফেললে পরে সময়ের অভাবে দু-একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলে না বা দায়সারাভাবে উত্তর দিলে। এতে বেশ ক্ষতি হয়। বেশি সময় দিয়ে কোনো প্রশ্নের দু-এক নম্বর বাড়তি জুটলেও সময়ের অভাবে পাঁচ-ছয় নম্বর নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই ভালোজানা প্রশ্নের উত্তরদানে সময় বাঁচাতে পারলে, সে সময়টি এক্ষেত্রে কাজে দিবে।
সঠিকভাবে প্রশ্নের নম্বর দেওয়া
প্রশ্নের নম্বরটি বাঁ দিকে নির্ভুলভাবে অবশ্যই বসাবে। একটি প্রশ্নের মধ্যে নানা অংশ থাকতে পারে। পৃথক প্রশ্নের উত্তর পৃথক অনুচ্ছেদে লেখা উচিত। আবার অনেক প্রশ্নেই (ক), (খ) অংশ থাকে। এক্ষেত্রে সেভাবে (ক), (খ) নম্বর লিখে তবেই উত্তর দেবে। যেমন : ১নং প্রশ্নের ‘ক’ এর উত্তর।
ঠিক বানান
উত্তরের সময় বানান অনেকেই ভুল করে। কাজেই সতর্কতা দরকার। যেসব বানান সচরাচর ভুল হয় সেগুলো বেশি করে অনুশীলন দরকার। বিখ্যাত আর পরিচিত নামের বানান যেন ঠিক থাকে। কবিদের নামের বানান ভুল করলে পরীক্ষক বিরক্ত হবেন। এতে তোমার নম্বরও কমে যেতে পারে। তোমার পাঠ্যবইয়ের গদ্য, সহপাঠের নাম এবং লেখকের নাম যেন ভুল না হয়।
কিছু যেন বাদ না যায়
একটি প্রশ্নের সকল অংশ জানা না থাকলেও কোনো প্রশ্নের উত্তর ছেড়ে আসবে না। না পারলেও যতটা পারা যায় চেষ্টা করে লিখে আসবে। ব্যাখ্যাটা পারা যাচ্ছে না, কার লেখা, কোন গল্প থেকে এসেছে তা লিখলে দু-এক নম্বর মিলে যাবে। কোনো কোনো প্রশ্নের মধ্যে নানা অংশ থাকে। তার কোনো অংশ যেন বাদ না যায়।
ছক দেওয়া, চিত্র আঁকা
প্রশ্নের প্রয়োজনে যখনই পারবে ছক কিংবা চিত্র এঁকে তোমার উত্তরের গুণমান বাড়াবে, অবশ্য তাড়াতাড়ি আঁকার অভ্যাস থাকলেই এ কাজ পারবে। এতে করে বেশি নম্বর আসবেই। পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞানের ছবি অবশ্যই দেবে। গণিতে উপপাদ্য ও সম্পাদ্যে নিখুতভাবে চিত্র অঙ্কন করবে। অর্থনীতিতে প্রয়োজনীয় ছক দেবে।
গণিতের রাফ কাজ
গণিতের ক্ষেত্রে খাতার বাঁ-পাশের পাতায় রাফ কাজ, হিসাবপত্র করতে হয়। রাফ কাজ শেষে সঠিকভাবে তোলার পর দুটো কোনাকুনি দাগ টেনে কেটে দেবে। অন্য বিষয়েও যখনই রাফ কাজ করবে, তা খাতাতেই করে পরিষ্কারভাবে কেটে দেবে।
রিভিশন দেওয়া
পরীক্ষায় রিভিশন দেওয়ার জন্যে অবশ্যই সময় রাখবে। যদি সময় করে পুরো খাতার রিভিশন করা যায়, খুব ভালো হয়। বেশ কিছু ভুল তাতে সেরে নেওয়া যাবে। গণিতের ক্ষেত্রে এ রকম রিভিশন অবশ্যই জরুরি। কারণ সামান্য একটি অক্ষর বা সংখ্যার জন্যে সম্পূর্ণ নম্বরই কাটা যেতে পারে।
সতর্কতা
গণিতে সতর্কতা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। সংখ্যার ক্ষেত্রে তিন এর জায়গা পাঁচ লিখলে উত্তর মেলবে না। +এর বদলে × ভাবলে বিপদে পড়বে। r বা x-কে n এর মতো না লিখে লিখার প্রতি যত্নশীল হও।
টেনশন করবে না
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো পরীক্ষায় ঘাবড়ে না গিয়ে টেনশন না করে শান্তভাবে পরীক্ষা দেবে। তা না-হলে জানা ও ভালোভাবে পড়া প্রশ্নের উত্তরও এলোমেলো হয়ে যেতে পারে। তাই আত্মবিশ্বাস নিয়ে পরীক্ষা দিবে।
উত্তরগুলো অবশ্যই প্রাসঙ্গিক হতে হবে
প্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থীরা। তোমরা নিয়মিত অনুশীলন করে যাও দেখবে সাফল্য ধরা দেবেই। এ সময়টা তোমাদের জন্যে খুবই জরুরি তাই মানসিকভাবে তোমাদের অনেক শক্ত থাকতে হবে। ভালো ফলাফলের জন্যে বেশ কিছু বিষয় তোমাদের খেয়াল রাখতে হবে।
পরীক্ষার প্রশ্ন কী চাইছে তা সঠিকভাবে অনুধাবন করতে হবে। প্রশ্নের উত্তরগুলো লেখার সময় খেয়াল রাখবে, তা যেন পাঠ্যবই অনুসরণ করেই হয়। আর উত্তরগুলো অবশ্যই প্রাসঙ্গিক হতে হবে। বানান ভুল হওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়। পরীক্ষার হলে সময় সম্পর্কে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। আর প্রশ্নের উত্তর লেখার সময় খাতায় পর্যাপ্ত মার্জিন রেখো। যা লেখো স্পষ্ট করে লিখবে। প্রাসঙ্গিক উদ্ধৃতি উত্তরের মানকে সমৃদ্ধ করে। যে বিষয়টি বেশি খেয়াল রাখতে হবে তা হলো পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্যে রাত জাগা একেবারেই উচিত নয়। অভিভাবকদেরও শিক্ষার্থীদের খাওয়া-দাওয়া, লেখাপড়া সম্পর্কে সজাগ থাকতে হবে।
সিলেবাস অনুযায়ী সব অংশই শিখতে হবে
মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা তোমরা প্রথম পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নিতে যাচ্ছো। বিশেষ করে প্রথম দিনের পরীক্ষাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তোমাদেরও নিজস্ব পরিবেশ ছেড়ে সম্পূর্ণ একটি নতুন পরিবেশে পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। এতে অনেকে আতঙ্কগ্রস্থ ও ভয়ের মধ্যে থাকতে পার। এ সময়ে তোমাদের মধ্যে প্রচুর টেনশন কাজ করে। তাই তোমাদের প্রতি আমার উপদেশ, যতই আলাদা পরিবেশ হোক না কেন এটিকে নিজের প্রতিষ্ঠানের মতোই গ্রহণ করতে হবে। হাতে প্রশ্নপত্র পাওয়ার পর খুব মনোযোগ দিয়ে পড়ে প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে। অপ্রাসঙ্গিক কিছু লেখা বা উপস্থাপন করার প্রয়োজন নেই। নৈর্ব্যত্তিক অংশে খুব দ্রুত উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করা বোকামি। বুঝে উত্তর দিতে হবে। আবার প্রশ্ন সহজে হয়েছে অথবা কমন পড়েছে এ ধরনের ব্যাপারে খুব উৎফুল্ল হওয়ারও প্রয়োজন নেই। এতে প্রশ্ন ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। প্রশ্ন কমন পড়েনি এমন ব্যাপারে মুষড়ে পড়ারও দরকার নেই। লিখতে লিখতে বিষয়গুলো মনে পড়বে। আর একটি বিষয় সবসময় মনে রাখতে হবে, সিলেবাস অনুযায়ী সব অংশই শিখতে হবে। সিলেবাস অনুসারে পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ করার চেষ্টা করতে হবে। এতেই ফলাফল ভালো হবে বলে আমি মনে করি।
পাঠেই বেশি মনোনিবেশ করবে
এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বলছি। তোমরা প্রশ্নের উত্তর লেখার সময় সময়ের দিকে খেয়াল রাখবে। কমপক্ষে ১৫ মিনিট আগে তোমাদের উত্তর লেখা শেষ করবে। এতে যে সময়টুকু বেচে যাবে তা দিয়ে রিভিশনের জন্যে রাখবে। পরীক্ষার আগ মুহূর্তে তোমাদের অনেক শান্ত ও ধৈর্য ধরতে হবে। সামনে যেহেতু পরীক্ষা তাই পাঠেই বেশি মনোনিবেশ করবে। পরীক্ষার আগের রাতে বেশি পড়ার দরকার নেই। এ সময় অনেকে রাত জাগে। বেশি রাত না জেগে ভোরে উঠতে পারলে অনেকক্ষণ পড়া যায়। তাছাড়া সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর মেজাজটাও থাকে ফুরফুরে। এ সময় অভিভাবকের অনেক বেশি দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। সন্তানের লেখাপড়া, খাওয়া ও ঘুমের যেন কোনো ব্যাঘাত না ঘটে সেদিকে তাদেঁর লক্ষ্য রাখতে হবে। পরীক্ষা দিয়ে আসার পর পরবর্তী পরীক্ষা নিয়ে চিন্তা করবে। আগের পরীক্ষা নিয়ে মন খারাপ করে থাকলে পরের পরীক্ষাও খারাপ হতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা ওএমআর ফরম পূরণ করার সময় সবসময় সতর্ক থাকবে। ভুল করা যাবে না। আর যাই লেখো, তা স্পষ্ট করে লিখবে। এতে পরীক্ষক খুশি হন। উত্তর লিখবে পাঠ্যবইয়ের সঙ্গে মিল রেখে। তোমার জানা ভালো প্রশ্নের উত্তর দিয়ে লেখা শুরু করতে পারো।
উত্তরপত্র ভাঁজ না করে মার্জিন টানতে হবে
পরীক্ষার আগে এখন তোমাকে সম্ভাব্য প্রশ্নগুলো নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বারবার পড়া এবং লেখার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। ভয় না করে পরীক্ষাকে স্বাভাবিক ক্লাস পরীক্ষার মতো বিবেচনা করতে হবে। পরীক্ষার রাতে অধিক রাত না জেগে সময়মতো ঘুমিয়ে পড়তে হবে। পরীক্ষার দিন যথাসময়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে উপস্থিত হতে হবে। পরীক্ষার হলে প্রবেশপত্র ও নিবন্ধনপত্রসহ প্রয়োজনীয় সব জিনিসপত্র নিয়ে প্রবেশ করতে হবে। খেয়াল করতে হবে, কোনো কিছু বাদ পড়ল কিনা। উত্তরপত্রের কভার পৃষ্ঠার প্রথম অংশের বৃত্তগুলো সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। কখনোই অন্যের সেট কোড পুরণ করা দেখে নিজের উত্তরপত্র পূরণ করার চেষ্টা করা যাবে না। প্রশ্নপত্র হাতে পেয়ে হতাশ না হয়ে বেশ কয়েকবার পড়তে হবে। সে প্রশ্নগুলো লিখলে ভালো নম্বর পাওয়া যাবে সে ধরনের প্রশ্নগুলোর উত্তর আগে লিখতে হবে। অনেকেই উত্তরপত্রে ভাঁজ দিয়ে থাকে। এটা না করে মার্জিন টানতে হবে। লেখা শেষে আবার পড়ে দেখতে হবে। পরীক্ষার হল ত্যাগের আগে প্রবেশপত্র ও নিবন্ধনপত্রসহ অন্যান্য জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে বের হতে হবে।
কখনোই আংশিক প্রশ্ন পড়ে উত্তর শুরু করবে না
এসএসসি শিক্ষার্থীরা তোমাদেরকে শুভেচ্ছা। এবার বাংলা ১ম পত্র, ধর্মশিক্ষা, সামাজিক বিজ্ঞান, সাধারণ বিজ্ঞান, ভুগোল, ব্যবসায় পরিচিতি, রসায়ন বিষয়ে সৃজনশীল প্রশ্ন থাকছে, তাই এগুলোর উত্তর করার সময় প্রশ্নগুলো খুব মনোযোগ দিয়ে পড়ে নেবে।
অনেক শিক্ষার্থীকে দেখা যায় প্রশ্নের উত্তর অযথা বড় করতে গিয়ে কিছু অপ্রাসঙ্গিক বিষয় উত্তর নিয়ে আসে। এতে করে পরীক্ষক যেমন বিরক্ত বোধ করেন তেমনি তা লিখতে গিয়ে মূল্যবান সময় নষ্ট হয়ে যায়। তাই এটাকে পরিহার করবে। প্রশ্নে যা যা চাওয়া হয়েছে ঠিক তাই উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর শুরু করার আগে প্রশ্নটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে নেবে। কখনোই আংশিক প্রশ্ন পড়ে উত্তর লেখা শুরু করবে না। আর সব সময় চেষ্টা করবে উত্তরগুলো যাতে ধারাবাহিকভাবে হয়। উত্তরপত্রে উত্তর লেখার সময় প্রশ্নের নম্বর লিখে নিচে দাগ টেনে দেবে। খাতার চারপাশে পর্যাপ্ত মার্জিন রেখে নেবে। প্রশ্নের পূর্ণাঙ্গভাবে উত্তর লিখতে হবে। আর উত্তরগুলো অনুচ্ছেদ করে লিখতে হবে। এতে করে পরীক্ষকের মুল্যায়ন ভালো হবে।
প্রত্যেকটা প্রশ্নকে সমান গুরুত্ব দিয়ে লিখবে
প্রিয় পরীক্ষার্থীরা শুভেচ্ছা রইল। এসএসসি পরীক্ষা তোমাদের জন্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। পরীক্ষা নিয়ে আসলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। প্রশ্নপত্র হাতে পেলে তা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখে নেবে। প্রশ্নের যদি তোমার অজানা কোনো প্রশ্ন থেকে থাকে তাতে মন খারাপ করার কিছু নেই।
এতগুলো প্রশ্নের মধ্যে দুই-একটা তোমার অজানা থাকতেই পারে। যে প্রশ্নটার উত্তর তুমি ভালো পার সেটা দিয়ে শুরু করবে। পরীক্ষা হলে সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রশ্ন হাতে নিয়ে প্রশ্নের মানের সঙ্গে সময়টা ভাগ করে নেবে। প্রত্যেক প্রশ্নের জন্যে আলাদা সময় নিলে তোমার কোনো প্রশ্নই ক্ষতিগ্রস্থ হবে না। তবে সময় ভাগ করার আগে অবশ্যই ১৫ মিনিট সময় হাতে রেখে নিবে। সময় ভাগ করে প্রত্যেকটা প্রশ্নকে সমান গুরুত্ব দিয়ে লিখবে। এতে করে পরীক্ষক যখন তোমার উত্তরপত্র মূল্যায়ন করবেন তখন তোমার খাতা সম্পর্কে একটা ভালো ধারণা জন্মাবে। ফলে তুমি ভালো নম্বর পাবে। পরীক্ষার খাতায় লেখা শেষ হলে খাতা রিভিশন না দিয়ে জমা দেবে না। রিভিশনে অনেক ছোটখাটো ভুল ধরা পড়বে।
ভালো প্রস্তুতির প্রমাণ রাখতে হবে পরীক্ষার খাতায়
এসএসসি পরীক্ষায় ভালো ফল জরুরি। আর ভালো ফলাফলের জন্যে শুধু ভালো প্রস্তুতি থাকলেই চলবে না। ভালো প্রস্তুতির প্রমাণ রাখতে হবে পরীক্ষার খাতায়। ভালো ফলাফলের জন্যে পরীক্ষার খাতায় অবশ্যই সুন্দর উপস্থাপনা জরুরি। সুন্দর উপস্থাপনা বলতে পরীক্ষার খাতার সার্বিক পরিচ্ছন্নতা, নির্ভুল, মানসম্মত ও যথাযথ উত্তর লেখাকেই বোঝায়। খাতার ওপরে ও বাম দিকে পেনসিল বা বল পয়েন্ট কলম দিয়ে এক ইঞ্চি পরিমাণ মার্জিন দিতে হবে। প্রতিটি উত্তর শেষ হলে সরলরেখার সমাপ্ত চিহ্ন দিতে হবে। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো উচ্চমানসম্পন্ন এবং সবচেয়ে ভালো মনে আছে, সেগুলোই আগে লিখতে শুরু করবে। তবে চেষ্টা করবে প্রশ্নের উত্তর যেন ধারাবাহিকতা রক্ষা হয়। হাতের লেখা স্পষ্ট এবং সুন্দর করার চেষ্টা করবে। উত্তরপত্রে বেশি কাটাকাটি করবে না। পরীক্ষার হলে যে কলমগুলো তুমি ব্যবহার করবে, সেগুলো বাসায় দু-এক দিন ব্যবহার করে স্বাভাবিক করে নিতে পার। মনে রাখবে, একদম নতুন কলম দিয়ে দ্রুত লেখা যায় না। উত্তরপত্রে বেশি কাটাকাটি না করে লেখার কোনো অংশ কাটতে হলে তা একটানে কাটবে। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর মানসম্পন্ন করতে চেষ্টা করবে। তাতে করে পরীক্ষক যখন মূল্যায়ন করবেন তখন তাঁর তোমার খাতা সম্পর্কে ভালো ধারণা জন্মাবে। প্রয়োজন অনুযায়ী প্রাসঙ্গিক উদ্ধৃতি, চার্ট, চিত্র ইত্যাদির ব্যবহার করতে ভুল করবে না। এগুলো উত্তরের মান বহুলাংশে বাড়ায়। মনে রাখতে হবে, পরীক্ষার খাতায় ভালো উপস্থাপনাই বেশি নম্বর পেতে সহায়তা করে। তোমাদের পরীক্ষা ভালো হোক এই কামনায় শেষ করছি।
এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্যে সাধারণ টিপস-১
Saturday, October 8, 2011
**সাধারণ টিপস-১**
পরীক্ষার প্রয়োজনীয় পরামর্শ
এসএসসি পরীক্ষায় ভালো রেজাল্টের জন্যে চাই সঠিক প্রস্তুতি। তাই এখন প্রতিটি বিষয় ভালো করে রিভিশন দিতে হবে। এর সাথে সাথে তোমাদেরকে পরীক্ষা দেওয়ার নিয়মকানুন সম্পর্কে জানিয়ে দিতে চাই। যা জানলে কিছু বাড়তি নম্বর পেতে সাহায্য করবে।
...
পরীক্ষার খাতা
পরীক্ষার হলে তোমার খাতাটিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা মনে রাখবে। তোমার জানা যাবতীয় বিষয় ওই খাতায় প্রশ্নের উত্তরের মাধ্যমে দিতে হবে। তাই পরীক্ষার খাতার বিষয়ে খুবই যত্নশীল হতে হবে। প্রথম পাতায় রোল নম্বর, রেজি.নম্বর, বিষয় কোডের বৃত্ত সঠিকভাবে ভরাট করবে। নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষায় সেট কোডের বৃত্ত অবশ্যই সঠিকভাবে ভরাট করতে হবে। খাতার কোথাও যেন কালির দাগ না পড়ে।
হাতের লেখা
সুন্দর হাতের লেখা একটি সম্পদ। আবার হাতের লেখা সুন্দর হলেও যদি স্পষ্ট ও পরিচ্ছন্ন না হয় তবে নম্বরও কম ওঠে। তাই শব্দের এবং লাইনের মধ্যে ফাঁক রেখে পরিচ্ছন্ন করে লিখতে হবে। যাতে সহজে পড়া যায়। কোনো শব্দ, লাইন বা অনুচ্ছেদ কেটে দিতে হলে হিজিবিজি করে নয় এক টানে পরিষ্কার করে কাটতে হবে। ভুল শব্দ বা বাক্যাংশের ওপর লিখে সংশোধন করলে খাতাটি নোংরা হয়ে ওঠে তাই এটি কখনই করবে না। এক্ষেত্রে কেটে দিয়ে ওপরে বা পাশে ঠিক শব্দ বসাবে।
প্রশ্ন নির্বাচন ও উত্তর
প্রশ্ন পাওয়ার পর বাছাইয়ের কাজটি সঠিকভাবে করা জরুরি। কোন প্রশ্নের উত্তর লিখবে আর কোন প্রশ্নটা বাদ দিলে সুবিধা তা তোমাকে প্রথমেই নির্বাচন করতে হবে। যেসব প্রশ্নের পূর্ণ নম্বর পাওয়া যায়, জানা থাকলে সে ধরনের প্রশ্ন নির্বাচন করা উচিত। একই ধরনের প্রশ্ন হলে, যেটি ভালো জানা সেটি প্রথমে লিখবে। বেখেয়ালে কোনো প্রশ্ন বাদ রেখে এলে কি না, অথবা প্রশ্নের ভেতরের ছোট অংশগুলোর উত্তর দেওয়া বাদ গেল কি না সে বিষয়ে খুবই সাবধান থাকবে।
সময়ের দাম
সময় ধরে প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দিবে। প্রতিটি বিষয়ের বড় প্রশ্ন ও সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের জন্যে কতটুকু সময় দিতে পারবে, তার হিসাব আগে থেকেই করে নেবে। কোনো প্রশ্নের উত্তর ভালোভাবে জানা থাকলে নির্ধারিত সময়ের আগেই লিখে শেষ করবে এতে করে যে সময় বাঁচবে তা অন্য প্রশ্নের উত্তরে কাজে লাগবে। দেখা গেল একটি প্রশ্নের উত্তরদানে অনেক বেশি সময় খরচ করে ফেললে পরে সময়ের অভাবে দু-একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলে না বা দায়সারাভাবে উত্তর দিলে। এতে বেশ ক্ষতি হয়। বেশি সময় দিয়ে কোনো প্রশ্নের দু-এক নম্বর বাড়তি জুটলেও সময়ের অভাবে পাঁচ-ছয় নম্বর নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই ভালোজানা প্রশ্নের উত্তরদানে সময় বাঁচাতে পারলে, সে সময়টি এক্ষেত্রে কাজে দিবে।
সঠিকভাবে প্রশ্নের নম্বর দেওয়া
প্রশ্নের নম্বরটি বাঁ দিকে নির্ভুলভাবে অবশ্যই বসাবে। একটি প্রশ্নের মধ্যে নানা অংশ থাকতে পারে। পৃথক প্রশ্নের উত্তর পৃথক অনুচ্ছেদে লেখা উচিত। আবার অনেক প্রশ্নেই (ক), (খ) অংশ থাকে। এক্ষেত্রে সেভাবে (ক), (খ) নম্বর লিখে তবেই উত্তর দেবে। যেমন : ১নং প্রশ্নের ‘ক’ এর উত্তর।
ঠিক বানান
উত্তরের সময় বানান অনেকেই ভুল করে। কাজেই সতর্কতা দরকার। যেসব বানান সচরাচর ভুল হয় সেগুলো বেশি করে অনুশীলন দরকার। বিখ্যাত আর পরিচিত নামের বানান যেন ঠিক থাকে। কবিদের নামের বানান ভুল করলে পরীক্ষক বিরক্ত হবেন। এতে তোমার নম্বরও কমে যেতে পারে। তোমার পাঠ্যবইয়ের গদ্য, সহপাঠের নাম এবং লেখকের নাম যেন ভুল না হয়।
কিছু যেন বাদ না যায়
একটি প্রশ্নের সকল অংশ জানা না থাকলেও কোনো প্রশ্নের উত্তর ছেড়ে আসবে না। না পারলেও যতটা পারা যায় চেষ্টা করে লিখে আসবে। ব্যাখ্যাটা পারা যাচ্ছে না, কার লেখা, কোন গল্প থেকে এসেছে তা লিখলে দু-এক নম্বর মিলে যাবে। কোনো কোনো প্রশ্নের মধ্যে নানা অংশ থাকে। তার কোনো অংশ যেন বাদ না যায়।
ছক দেওয়া, চিত্র আঁকা
প্রশ্নের প্রয়োজনে যখনই পারবে ছক কিংবা চিত্র এঁকে তোমার উত্তরের গুণমান বাড়াবে, অবশ্য তাড়াতাড়ি আঁকার অভ্যাস থাকলেই এ কাজ পারবে। এতে করে বেশি নম্বর আসবেই। পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞানের ছবি অবশ্যই দেবে। গণিতে উপপাদ্য ও সম্পাদ্যে নিখুতভাবে চিত্র অঙ্কন করবে। অর্থনীতিতে প্রয়োজনীয় ছক দেবে।
গণিতের রাফ কাজ
গণিতের ক্ষেত্রে খাতার বাঁ-পাশের পাতায় রাফ কাজ, হিসাবপত্র করতে হয়। রাফ কাজ শেষে সঠিকভাবে তোলার পর দুটো কোনাকুনি দাগ টেনে কেটে দেবে। অন্য বিষয়েও যখনই রাফ কাজ করবে, তা খাতাতেই করে পরিষ্কারভাবে কেটে দেবে।
রিভিশন দেওয়া
পরীক্ষায় রিভিশন দেওয়ার জন্যে অবশ্যই সময় রাখবে। যদি সময় করে পুরো খাতার রিভিশন করা যায়, খুব ভালো হয়। বেশ কিছু ভুল তাতে সেরে নেওয়া যাবে। গণিতের ক্ষেত্রে এ রকম রিভিশন অবশ্যই জরুরি। কারণ সামান্য একটি অক্ষর বা সংখ্যার জন্যে সম্পূর্ণ নম্বরই কাটা যেতে পারে।
পরীক্ষার প্রয়োজনীয় পরামর্শ
এসএসসি পরীক্ষায় ভালো রেজাল্টের জন্যে চাই সঠিক প্রস্তুতি। তাই এখন প্রতিটি বিষয় ভালো করে রিভিশন দিতে হবে। এর সাথে সাথে তোমাদেরকে পরীক্ষা দেওয়ার নিয়মকানুন সম্পর্কে জানিয়ে দিতে চাই। যা জানলে কিছু বাড়তি নম্বর পেতে সাহায্য করবে।
...
পরীক্ষার খাতা
পরীক্ষার হলে তোমার খাতাটিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা মনে রাখবে। তোমার জানা যাবতীয় বিষয় ওই খাতায় প্রশ্নের উত্তরের মাধ্যমে দিতে হবে। তাই পরীক্ষার খাতার বিষয়ে খুবই যত্নশীল হতে হবে। প্রথম পাতায় রোল নম্বর, রেজি.নম্বর, বিষয় কোডের বৃত্ত সঠিকভাবে ভরাট করবে। নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষায় সেট কোডের বৃত্ত অবশ্যই সঠিকভাবে ভরাট করতে হবে। খাতার কোথাও যেন কালির দাগ না পড়ে।
হাতের লেখা
সুন্দর হাতের লেখা একটি সম্পদ। আবার হাতের লেখা সুন্দর হলেও যদি স্পষ্ট ও পরিচ্ছন্ন না হয় তবে নম্বরও কম ওঠে। তাই শব্দের এবং লাইনের মধ্যে ফাঁক রেখে পরিচ্ছন্ন করে লিখতে হবে। যাতে সহজে পড়া যায়। কোনো শব্দ, লাইন বা অনুচ্ছেদ কেটে দিতে হলে হিজিবিজি করে নয় এক টানে পরিষ্কার করে কাটতে হবে। ভুল শব্দ বা বাক্যাংশের ওপর লিখে সংশোধন করলে খাতাটি নোংরা হয়ে ওঠে তাই এটি কখনই করবে না। এক্ষেত্রে কেটে দিয়ে ওপরে বা পাশে ঠিক শব্দ বসাবে।
প্রশ্ন নির্বাচন ও উত্তর
প্রশ্ন পাওয়ার পর বাছাইয়ের কাজটি সঠিকভাবে করা জরুরি। কোন প্রশ্নের উত্তর লিখবে আর কোন প্রশ্নটা বাদ দিলে সুবিধা তা তোমাকে প্রথমেই নির্বাচন করতে হবে। যেসব প্রশ্নের পূর্ণ নম্বর পাওয়া যায়, জানা থাকলে সে ধরনের প্রশ্ন নির্বাচন করা উচিত। একই ধরনের প্রশ্ন হলে, যেটি ভালো জানা সেটি প্রথমে লিখবে। বেখেয়ালে কোনো প্রশ্ন বাদ রেখে এলে কি না, অথবা প্রশ্নের ভেতরের ছোট অংশগুলোর উত্তর দেওয়া বাদ গেল কি না সে বিষয়ে খুবই সাবধান থাকবে।
সময়ের দাম
সময় ধরে প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দিবে। প্রতিটি বিষয়ের বড় প্রশ্ন ও সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের জন্যে কতটুকু সময় দিতে পারবে, তার হিসাব আগে থেকেই করে নেবে। কোনো প্রশ্নের উত্তর ভালোভাবে জানা থাকলে নির্ধারিত সময়ের আগেই লিখে শেষ করবে এতে করে যে সময় বাঁচবে তা অন্য প্রশ্নের উত্তরে কাজে লাগবে। দেখা গেল একটি প্রশ্নের উত্তরদানে অনেক বেশি সময় খরচ করে ফেললে পরে সময়ের অভাবে দু-একটি প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলে না বা দায়সারাভাবে উত্তর দিলে। এতে বেশ ক্ষতি হয়। বেশি সময় দিয়ে কোনো প্রশ্নের দু-এক নম্বর বাড়তি জুটলেও সময়ের অভাবে পাঁচ-ছয় নম্বর নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই ভালোজানা প্রশ্নের উত্তরদানে সময় বাঁচাতে পারলে, সে সময়টি এক্ষেত্রে কাজে দিবে।
সঠিকভাবে প্রশ্নের নম্বর দেওয়া
প্রশ্নের নম্বরটি বাঁ দিকে নির্ভুলভাবে অবশ্যই বসাবে। একটি প্রশ্নের মধ্যে নানা অংশ থাকতে পারে। পৃথক প্রশ্নের উত্তর পৃথক অনুচ্ছেদে লেখা উচিত। আবার অনেক প্রশ্নেই (ক), (খ) অংশ থাকে। এক্ষেত্রে সেভাবে (ক), (খ) নম্বর লিখে তবেই উত্তর দেবে। যেমন : ১নং প্রশ্নের ‘ক’ এর উত্তর।
ঠিক বানান
উত্তরের সময় বানান অনেকেই ভুল করে। কাজেই সতর্কতা দরকার। যেসব বানান সচরাচর ভুল হয় সেগুলো বেশি করে অনুশীলন দরকার। বিখ্যাত আর পরিচিত নামের বানান যেন ঠিক থাকে। কবিদের নামের বানান ভুল করলে পরীক্ষক বিরক্ত হবেন। এতে তোমার নম্বরও কমে যেতে পারে। তোমার পাঠ্যবইয়ের গদ্য, সহপাঠের নাম এবং লেখকের নাম যেন ভুল না হয়।
কিছু যেন বাদ না যায়
একটি প্রশ্নের সকল অংশ জানা না থাকলেও কোনো প্রশ্নের উত্তর ছেড়ে আসবে না। না পারলেও যতটা পারা যায় চেষ্টা করে লিখে আসবে। ব্যাখ্যাটা পারা যাচ্ছে না, কার লেখা, কোন গল্প থেকে এসেছে তা লিখলে দু-এক নম্বর মিলে যাবে। কোনো কোনো প্রশ্নের মধ্যে নানা অংশ থাকে। তার কোনো অংশ যেন বাদ না যায়।
ছক দেওয়া, চিত্র আঁকা
প্রশ্নের প্রয়োজনে যখনই পারবে ছক কিংবা চিত্র এঁকে তোমার উত্তরের গুণমান বাড়াবে, অবশ্য তাড়াতাড়ি আঁকার অভ্যাস থাকলেই এ কাজ পারবে। এতে করে বেশি নম্বর আসবেই। পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞানের ছবি অবশ্যই দেবে। গণিতে উপপাদ্য ও সম্পাদ্যে নিখুতভাবে চিত্র অঙ্কন করবে। অর্থনীতিতে প্রয়োজনীয় ছক দেবে।
গণিতের রাফ কাজ
গণিতের ক্ষেত্রে খাতার বাঁ-পাশের পাতায় রাফ কাজ, হিসাবপত্র করতে হয়। রাফ কাজ শেষে সঠিকভাবে তোলার পর দুটো কোনাকুনি দাগ টেনে কেটে দেবে। অন্য বিষয়েও যখনই রাফ কাজ করবে, তা খাতাতেই করে পরিষ্কারভাবে কেটে দেবে।
রিভিশন দেওয়া
পরীক্ষায় রিভিশন দেওয়ার জন্যে অবশ্যই সময় রাখবে। যদি সময় করে পুরো খাতার রিভিশন করা যায়, খুব ভালো হয়। বেশ কিছু ভুল তাতে সেরে নেওয়া যাবে। গণিতের ক্ষেত্রে এ রকম রিভিশন অবশ্যই জরুরি। কারণ সামান্য একটি অক্ষর বা সংখ্যার জন্যে সম্পূর্ণ নম্বরই কাটা যেতে পারে।
এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্যে সাধারণ টিপস-২
**সাধারণ টিপস-২**
সতর্কতা
গণিতে সতর্কতা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। সংখ্যার ক্ষেত্রে তিন এর জায়গা পাঁচ লিখলে উত্তর মেলবে না। +এর বদলে × ভাবলে বিপদে পড়বে। r বা x-কে n এর মতো না লিখে লিখার প্রতি যত্নশীল হও।
... টেনশন করবে না
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো পরীক্ষায় ঘাবড়ে না গিয়ে টেনশন না করে শান্তভাবে পরীক্ষা দেবে। তা না-হলে জানা ও ভালোভাবে পড়া প্রশ্নের উত্তরও এলোমেলো হয়ে যেতে পারে। তাই আত্মবিশ্বাস নিয়ে পরীক্ষা দিবে।
উত্তরগুলো অবশ্যই প্রাসঙ্গিক হতে হবে
প্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থীরা। তোমরা নিয়মিত অনুশীলন করে যাও দেখবে সাফল্য ধরা দেবেই। এ সময়টা তোমাদের জন্যে খুবই জরুরি তাই মানসিকভাবে তোমাদের অনেক শক্ত থাকতে হবে। ভালো ফলাফলের জন্যে বেশ কিছু বিষয় তোমাদের খেয়াল রাখতে হবে।
পরীক্ষার প্রশ্ন কী চাইছে তা সঠিকভাবে অনুধাবন করতে হবে। প্রশ্নের উত্তরগুলো লেখার সময় খেয়াল রাখবে, তা যেন পাঠ্যবই অনুসরণ করেই হয়। আর উত্তরগুলো অবশ্যই প্রাসঙ্গিক হতে হবে। বানান ভুল হওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়। পরীক্ষার হলে সময় সম্পর্কে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। আর প্রশ্নের উত্তর লেখার সময় খাতায় পর্যাপ্ত মার্জিন রেখো। যা লেখো স্পষ্ট করে লিখবে। প্রাসঙ্গিক উদ্ধৃতি উত্তরের মানকে সমৃদ্ধ করে। যে বিষয়টি বেশি খেয়াল রাখতে হবে তা হলো পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্যে রাত জাগা একেবারেই উচিত নয়। অভিভাবকদেরও শিক্ষার্থীদের খাওয়া-দাওয়া, লেখাপড়া সম্পর্কে সজাগ থাকতে হবে।
সিলেবাস অনুযায়ী সব অংশই শিখতে হবে
মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা তোমরা প্রথম পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নিতে যাচ্ছো। বিশেষ করে প্রথম দিনের পরীক্ষাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তোমাদেরও নিজস্ব পরিবেশ ছেড়ে সম্পূর্ণ একটি নতুন পরিবেশে পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। এতে অনেকে আতঙ্কগ্রস্থ ও ভয়ের মধ্যে থাকতে পার। এ সময়ে তোমাদের মধ্যে প্রচুর টেনশন কাজ করে। তাই তোমাদের প্রতি আমার উপদেশ, যতই আলাদা পরিবেশ হোক না কেন এটিকে নিজের প্রতিষ্ঠানের মতোই গ্রহণ করতে হবে। হাতে প্রশ্নপত্র পাওয়ার পর খুব মনোযোগ দিয়ে পড়ে প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে। অপ্রাসঙ্গিক কিছু লেখা বা উপস্থাপন করার প্রয়োজন নেই। নৈর্ব্যত্তিক অংশে খুব দ্রুত উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করা বোকামি। বুঝে উত্তর দিতে হবে। আবার প্রশ্ন সহজে হয়েছে অথবা কমন পড়েছে এ ধরনের ব্যাপারে খুব উৎফুল্ল হওয়ারও প্রয়োজন নেই। এতে প্রশ্ন ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। প্রশ্ন কমন পড়েনি এমন ব্যাপারে মুষড়ে পড়ারও দরকার নেই। লিখতে লিখতে বিষয়গুলো মনে পড়বে। আর একটি বিষয় সবসময় মনে রাখতে হবে, সিলেবাস অনুযায়ী সব অংশই শিখতে হবে। সিলেবাস অনুসারে পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ করার চেষ্টা করতে হবে। এতেই ফলাফল ভালো হবে বলে আমি মনে করি।
পাঠেই বেশি মনোনিবেশ করবে
এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বলছি। তোমরা প্রশ্নের উত্তর লেখার সময় সময়ের দিকে খেয়াল রাখবে। কমপক্ষে ১৫ মিনিট আগে তোমাদের উত্তর লেখা শেষ করবে। এতে যে সময়টুকু বেচে যাবে তা দিয়ে রিভিশনের জন্যে রাখবে। পরীক্ষার আগ মুহূর্তে তোমাদের অনেক শান্ত ও ধৈর্য ধরতে হবে। সামনে যেহেতু পরীক্ষা তাই পাঠেই বেশি মনোনিবেশ করবে। পরীক্ষার আগের রাতে বেশি পড়ার দরকার নেই। এ সময় অনেকে রাত জাগে। বেশি রাত না জেগে ভোরে উঠতে পারলে অনেকক্ষণ পড়া যায়। তাছাড়া সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর মেজাজটাও থাকে ফুরফুরে। এ সময় অভিভাবকের অনেক বেশি দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। সন্তানের লেখাপড়া, খাওয়া ও ঘুমের যেন কোনো ব্যাঘাত না ঘটে সেদিকে তাদেঁর লক্ষ্য রাখতে হবে। পরীক্ষা দিয়ে আসার পর পরবর্তী পরীক্ষা নিয়ে চিন্তা করবে। আগের পরীক্ষা নিয়ে মন খারাপ করে থাকলে পরের পরীক্ষাও খারাপ হতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা ওএমআর ফরম পূরণ করার সময় সবসময় সতর্ক থাকবে। ভুল করা যাবে না। আর যাই লেখো, তা স্পষ্ট করে লিখবে। এতে পরীক্ষক খুশি হন। উত্তর লিখবে পাঠ্যবইয়ের সঙ্গে মিল রেখে। তোমার জানা ভালো প্রশ্নের উত্তর দিয়ে লেখা শুরু করতে পারো।
উত্তরপত্র ভাঁজ না করে মার্জিন টানতে হবে
পরীক্ষার আগে এখন তোমাকে সম্ভাব্য প্রশ্নগুলো নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বারবার পড়া এবং লেখার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। ভয় না করে পরীক্ষাকে স্বাভাবিক ক্লাস পরীক্ষার মতো বিবেচনা করতে হবে। পরীক্ষার রাতে অধিক রাত না জেগে সময়মতো ঘুমিয়ে পড়তে হবে। পরীক্ষার দিন যথাসময়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে উপস্থিত হতে হবে। পরীক্ষার হলে প্রবেশপত্র ও নিবন্ধনপত্রসহ প্রয়োজনীয় সব জিনিসপত্র নিয়ে প্রবেশ করতে হবে। খেয়াল করতে হবে, কোনো কিছু বাদ পড়ল কিনা। উত্তরপত্রের কভার পৃষ্ঠার প্রথম অংশের বৃত্তগুলো সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। কখনোই অন্যের সেট কোড পুরণ করা দেখে নিজের উত্তরপত্র পূরণ করার চেষ্টা করা যাবে না। প্রশ্নপত্র হাতে পেয়ে হতাশ না হয়ে বেশ কয়েকবার পড়তে হবে। সে প্রশ্নগুলো লিখলে ভালো নম্বর পাওয়া যাবে সে ধরনের প্রশ্নগুলোর উত্তর আগে লিখতে হবে। অনেকেই উত্তরপত্রে ভাঁজ দিয়ে থাকে। এটা না করে মার্জিন টানতে হবে। লেখা শেষে আবার পড়ে দেখতে হবে। পরীক্ষার হল ত্যাগের আগে প্রবেশপত্র ও নিবন্ধনপত্রসহ অন্যান্য জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে বের হতে হবে।
সতর্কতা
গণিতে সতর্কতা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। সংখ্যার ক্ষেত্রে তিন এর জায়গা পাঁচ লিখলে উত্তর মেলবে না। +এর বদলে × ভাবলে বিপদে পড়বে। r বা x-কে n এর মতো না লিখে লিখার প্রতি যত্নশীল হও।
... টেনশন করবে না
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো পরীক্ষায় ঘাবড়ে না গিয়ে টেনশন না করে শান্তভাবে পরীক্ষা দেবে। তা না-হলে জানা ও ভালোভাবে পড়া প্রশ্নের উত্তরও এলোমেলো হয়ে যেতে পারে। তাই আত্মবিশ্বাস নিয়ে পরীক্ষা দিবে।
উত্তরগুলো অবশ্যই প্রাসঙ্গিক হতে হবে
প্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থীরা। তোমরা নিয়মিত অনুশীলন করে যাও দেখবে সাফল্য ধরা দেবেই। এ সময়টা তোমাদের জন্যে খুবই জরুরি তাই মানসিকভাবে তোমাদের অনেক শক্ত থাকতে হবে। ভালো ফলাফলের জন্যে বেশ কিছু বিষয় তোমাদের খেয়াল রাখতে হবে।
পরীক্ষার প্রশ্ন কী চাইছে তা সঠিকভাবে অনুধাবন করতে হবে। প্রশ্নের উত্তরগুলো লেখার সময় খেয়াল রাখবে, তা যেন পাঠ্যবই অনুসরণ করেই হয়। আর উত্তরগুলো অবশ্যই প্রাসঙ্গিক হতে হবে। বানান ভুল হওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়। পরীক্ষার হলে সময় সম্পর্কে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। আর প্রশ্নের উত্তর লেখার সময় খাতায় পর্যাপ্ত মার্জিন রেখো। যা লেখো স্পষ্ট করে লিখবে। প্রাসঙ্গিক উদ্ধৃতি উত্তরের মানকে সমৃদ্ধ করে। যে বিষয়টি বেশি খেয়াল রাখতে হবে তা হলো পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্যে রাত জাগা একেবারেই উচিত নয়। অভিভাবকদেরও শিক্ষার্থীদের খাওয়া-দাওয়া, লেখাপড়া সম্পর্কে সজাগ থাকতে হবে।
সিলেবাস অনুযায়ী সব অংশই শিখতে হবে
মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা তোমরা প্রথম পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নিতে যাচ্ছো। বিশেষ করে প্রথম দিনের পরীক্ষাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তোমাদেরও নিজস্ব পরিবেশ ছেড়ে সম্পূর্ণ একটি নতুন পরিবেশে পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। এতে অনেকে আতঙ্কগ্রস্থ ও ভয়ের মধ্যে থাকতে পার। এ সময়ে তোমাদের মধ্যে প্রচুর টেনশন কাজ করে। তাই তোমাদের প্রতি আমার উপদেশ, যতই আলাদা পরিবেশ হোক না কেন এটিকে নিজের প্রতিষ্ঠানের মতোই গ্রহণ করতে হবে। হাতে প্রশ্নপত্র পাওয়ার পর খুব মনোযোগ দিয়ে পড়ে প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে। অপ্রাসঙ্গিক কিছু লেখা বা উপস্থাপন করার প্রয়োজন নেই। নৈর্ব্যত্তিক অংশে খুব দ্রুত উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করা বোকামি। বুঝে উত্তর দিতে হবে। আবার প্রশ্ন সহজে হয়েছে অথবা কমন পড়েছে এ ধরনের ব্যাপারে খুব উৎফুল্ল হওয়ারও প্রয়োজন নেই। এতে প্রশ্ন ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। প্রশ্ন কমন পড়েনি এমন ব্যাপারে মুষড়ে পড়ারও দরকার নেই। লিখতে লিখতে বিষয়গুলো মনে পড়বে। আর একটি বিষয় সবসময় মনে রাখতে হবে, সিলেবাস অনুযায়ী সব অংশই শিখতে হবে। সিলেবাস অনুসারে পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ করার চেষ্টা করতে হবে। এতেই ফলাফল ভালো হবে বলে আমি মনে করি।
পাঠেই বেশি মনোনিবেশ করবে
এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বলছি। তোমরা প্রশ্নের উত্তর লেখার সময় সময়ের দিকে খেয়াল রাখবে। কমপক্ষে ১৫ মিনিট আগে তোমাদের উত্তর লেখা শেষ করবে। এতে যে সময়টুকু বেচে যাবে তা দিয়ে রিভিশনের জন্যে রাখবে। পরীক্ষার আগ মুহূর্তে তোমাদের অনেক শান্ত ও ধৈর্য ধরতে হবে। সামনে যেহেতু পরীক্ষা তাই পাঠেই বেশি মনোনিবেশ করবে। পরীক্ষার আগের রাতে বেশি পড়ার দরকার নেই। এ সময় অনেকে রাত জাগে। বেশি রাত না জেগে ভোরে উঠতে পারলে অনেকক্ষণ পড়া যায়। তাছাড়া সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর মেজাজটাও থাকে ফুরফুরে। এ সময় অভিভাবকের অনেক বেশি দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। সন্তানের লেখাপড়া, খাওয়া ও ঘুমের যেন কোনো ব্যাঘাত না ঘটে সেদিকে তাদেঁর লক্ষ্য রাখতে হবে। পরীক্ষা দিয়ে আসার পর পরবর্তী পরীক্ষা নিয়ে চিন্তা করবে। আগের পরীক্ষা নিয়ে মন খারাপ করে থাকলে পরের পরীক্ষাও খারাপ হতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা ওএমআর ফরম পূরণ করার সময় সবসময় সতর্ক থাকবে। ভুল করা যাবে না। আর যাই লেখো, তা স্পষ্ট করে লিখবে। এতে পরীক্ষক খুশি হন। উত্তর লিখবে পাঠ্যবইয়ের সঙ্গে মিল রেখে। তোমার জানা ভালো প্রশ্নের উত্তর দিয়ে লেখা শুরু করতে পারো।
উত্তরপত্র ভাঁজ না করে মার্জিন টানতে হবে
পরীক্ষার আগে এখন তোমাকে সম্ভাব্য প্রশ্নগুলো নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বারবার পড়া এবং লেখার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। ভয় না করে পরীক্ষাকে স্বাভাবিক ক্লাস পরীক্ষার মতো বিবেচনা করতে হবে। পরীক্ষার রাতে অধিক রাত না জেগে সময়মতো ঘুমিয়ে পড়তে হবে। পরীক্ষার দিন যথাসময়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে উপস্থিত হতে হবে। পরীক্ষার হলে প্রবেশপত্র ও নিবন্ধনপত্রসহ প্রয়োজনীয় সব জিনিসপত্র নিয়ে প্রবেশ করতে হবে। খেয়াল করতে হবে, কোনো কিছু বাদ পড়ল কিনা। উত্তরপত্রের কভার পৃষ্ঠার প্রথম অংশের বৃত্তগুলো সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। কখনোই অন্যের সেট কোড পুরণ করা দেখে নিজের উত্তরপত্র পূরণ করার চেষ্টা করা যাবে না। প্রশ্নপত্র হাতে পেয়ে হতাশ না হয়ে বেশ কয়েকবার পড়তে হবে। সে প্রশ্নগুলো লিখলে ভালো নম্বর পাওয়া যাবে সে ধরনের প্রশ্নগুলোর উত্তর আগে লিখতে হবে। অনেকেই উত্তরপত্রে ভাঁজ দিয়ে থাকে। এটা না করে মার্জিন টানতে হবে। লেখা শেষে আবার পড়ে দেখতে হবে। পরীক্ষার হল ত্যাগের আগে প্রবেশপত্র ও নিবন্ধনপত্রসহ অন্যান্য জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে বের হতে হবে।
নিজেকে নিজের মত করে প্রস্তুত করুন ।
Wednesday, October 5, 2011
প্রস্তুতি !
প্রথমেই নির্বাচন করুন আপনার কোয়ালিটি
১) মেধাবী (গোল্ডেন A+/ অধিকাংশ বিষয়ে A+ প্রত্যাশি)
২) মধ্যেম মেধাবী (সববিষয় মিলে গড় A+ অথবা A প্রত্যাশি)
৩) কম মেধাবী (A- অথবা এর কম প্রত্যাশি)
যদি নাম্বার (১) এর কোয়ালিটি সম্পন্ন হয়ে থাকেন তবে...ডাইনে বাঁয়ে সাজেশনের পেছনে দৌড়ানো কোন প্রয়োজন নাই...বইয়ের A to Z পড়বেন...সাথে টেষ্ট পেপারের সকল প্রশ্ন সমাধান করবে্ন...প্রতি অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নগুলো অবশ্যই হ্যান্ডনোট করে পড়বেন...
যদি নাম্বার (২) এর কোয়ালিটি সম্পন্ন হয়ে থাকেন তবে...প্রতি অধ্যায়ের সব প্রশ্ন পড়বে্ন...তবে গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নগুলো আলাদা করে ভাল করে পড়বেন...টেস্টপেপারের গুরুত্বপূর্ন স্কুলগুলো চর্চা করবে্ন...
যদি নাম্বার (৩) এর কোয়ালিটি সম্পন্ন হয়ে থাকেন তবে...প্রতি অধ্যায়ের শুধু গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নগুলো পড়বেন...টেস্টপেপারের টপ ২০ স্কুল চর্চা করবে্ন...
এখন থেকে পরীক্ষার আগ পর্যন্ত পুরো সময়টাকে একটি রুটিনের ছঁকে একেঁ নিলে ভালো হয়...যেমন গণিত বই কত দিনে একবার রিভিশন দিতে হবে এবং আগ পর্যন্ত কতবার রিভিশন দেওয়া যেতে পারে...কোন দিন-কোন সময়-কোন বিষয়-কতক্ষন ধরে অধ্যয়ন করবে তা নির্নয় করে নিলে ভালো হয়...
(বি:দ্র: ধরুন এখন বাংলা পড়ার সময় কিন্তু বাংলা পড়তে ইচ্ছে করছে না...এমন হলে ঐ সময় যেটা পড়তে ইচ্ছে করছে সেটাকে প্রাধান্য দিতে হবে...ধরুন এখন আপানর টিভি দেখতে মন চাইছে কিন্ত রুটিনে অংক করতে বলা আছে...আগে মনকে ফ্রেস করতে দিন তারপর অংক...তাই বলে মন যখন যা চাইবে তা কিন্তু নয়...মনকে যেমন স্বাধীনতা দিতে হবে তেমনি প্রয়োজনে মনকে নিয়ন্ত্রনের মধ্যে রাখতে হবে...)
{সূত্রঃপ্রবাসী আশরাফ- সোনার বাংলা ব্লগ}
প্রথমেই নির্বাচন করুন আপনার কোয়ালিটি
১) মেধাবী (গোল্ডেন A+/ অধিকাংশ বিষয়ে A+ প্রত্যাশি)
২) মধ্যেম মেধাবী (সববিষয় মিলে গড় A+ অথবা A প্রত্যাশি)
৩) কম মেধাবী (A- অথবা এর কম প্রত্যাশি)
যদি নাম্বার (১) এর কোয়ালিটি সম্পন্ন হয়ে থাকেন তবে...ডাইনে বাঁয়ে সাজেশনের পেছনে দৌড়ানো কোন প্রয়োজন নাই...বইয়ের A to Z পড়বেন...সাথে টেষ্ট পেপারের সকল প্রশ্ন সমাধান করবে্ন...প্রতি অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নগুলো অবশ্যই হ্যান্ডনোট করে পড়বেন...
যদি নাম্বার (২) এর কোয়ালিটি সম্পন্ন হয়ে থাকেন তবে...প্রতি অধ্যায়ের সব প্রশ্ন পড়বে্ন...তবে গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নগুলো আলাদা করে ভাল করে পড়বেন...টেস্টপেপারের গুরুত্বপূর্ন স্কুলগুলো চর্চা করবে্ন...
যদি নাম্বার (৩) এর কোয়ালিটি সম্পন্ন হয়ে থাকেন তবে...প্রতি অধ্যায়ের শুধু গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নগুলো পড়বেন...টেস্টপেপারের টপ ২০ স্কুল চর্চা করবে্ন...
এখন থেকে পরীক্ষার আগ পর্যন্ত পুরো সময়টাকে একটি রুটিনের ছঁকে একেঁ নিলে ভালো হয়...যেমন গণিত বই কত দিনে একবার রিভিশন দিতে হবে এবং আগ পর্যন্ত কতবার রিভিশন দেওয়া যেতে পারে...কোন দিন-কোন সময়-কোন বিষয়-কতক্ষন ধরে অধ্যয়ন করবে তা নির্নয় করে নিলে ভালো হয়...
(বি:দ্র: ধরুন এখন বাংলা পড়ার সময় কিন্তু বাংলা পড়তে ইচ্ছে করছে না...এমন হলে ঐ সময় যেটা পড়তে ইচ্ছে করছে সেটাকে প্রাধান্য দিতে হবে...ধরুন এখন আপানর টিভি দেখতে মন চাইছে কিন্ত রুটিনে অংক করতে বলা আছে...আগে মনকে ফ্রেস করতে দিন তারপর অংক...তাই বলে মন যখন যা চাইবে তা কিন্তু নয়...মনকে যেমন স্বাধীনতা দিতে হবে তেমনি প্রয়োজনে মনকে নিয়ন্ত্রনের মধ্যে রাখতে হবে...)
{সূত্রঃপ্রবাসী আশরাফ- সোনার বাংলা ব্লগ}
বহুনির্বাচনী পরীক্ষা দেওয়ার সাইট।
সাইট রিভিউ
http://www.mcqexambd.com/ অথবা http://mcqexam.com/ এই সাইটটি ভিকারুন্নিসা, মাইলষ্টোন কলেজ, আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ এর মত বড় বড় প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার ব্যাপারে সনদ প্রাপ্ত ।
এই সাইটটি মূলত: ঐ সকল শিক্ষার্থীদের জন্য যারা তাদের নির্দ্দিষ্ট পাঠ্যসূচী শেষ করার পর পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত থাকে ৷ এই প্রস্তুতি হতে পারে নির্দ্দিষ্ট বিষয়ের সম্পূর্ন বই বা ঐ বিষয়ের কিছু অধ্যায়ের উপর ৷সাইটটিতে আপনারা M.C.Q. পরীক্ষা দিতে পারবেন নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর।
এখানে ক্লিক করে সাইটটিতে প্রবেশ করেন। new registration বাটন ক্লিক করে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করে submit বাটনে ক্লিক করুন। এবার ID এবং password দিয়ে লগইন করুন। এবং Exam ক্লিক করুন।
Exam এ প্রবেশের জন্য আপনাকে পিন কোড সংগ্রহ করতে হবে। নিচের ছবি দেখে নিন।
Get pin code বাটনের নিচেই আপনার প্রাপ্ত কোড প্রদর্শন করবে। প্রতিবার পরীক্ষার জন্য নতুন নতুন পিন সংগ্রহ করতে হবে। পিন কোড সংগ্রহ করার পর নিচের ছবির মত সব কিছু পূরণ করতে হবে।
তারপর আপনাকে Start Exam বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এখন আপনার পরীক্ষা শুরু। মোট ৫০টি প্রশ্ন থাকবে যার উত্তর দিলে আপনি সংগ্রহ করতে পারবেন ৫০ মার্ক ৩০মিনিটের মধ্যে।
হয়ে গেলে নিচের মত একটি মেসেজ দেখাবে। ওকে বাটন চাপতে হবে।
তাহলেই পেয়ে যাবেন আপনার ফলাফল তথা সার্টিফিকেট।
{সূত্রঃটিউনারপেজ}
http://www.mcqexambd.com/ অথবা http://mcqexam.com/ এই সাইটটি ভিকারুন্নিসা, মাইলষ্টোন কলেজ, আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ এর মত বড় বড় প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার ব্যাপারে সনদ প্রাপ্ত ।
এই সাইটটি মূলত: ঐ সকল শিক্ষার্থীদের জন্য যারা তাদের নির্দ্দিষ্ট পাঠ্যসূচী শেষ করার পর পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত থাকে ৷ এই প্রস্তুতি হতে পারে নির্দ্দিষ্ট বিষয়ের সম্পূর্ন বই বা ঐ বিষয়ের কিছু অধ্যায়ের উপর ৷সাইটটিতে আপনারা M.C.Q. পরীক্ষা দিতে পারবেন নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর।
এখানে ক্লিক করে সাইটটিতে প্রবেশ করেন। new registration বাটন ক্লিক করে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করে submit বাটনে ক্লিক করুন। এবার ID এবং password দিয়ে লগইন করুন। এবং Exam ক্লিক করুন।
Exam এ প্রবেশের জন্য আপনাকে পিন কোড সংগ্রহ করতে হবে। নিচের ছবি দেখে নিন।
Get pin code বাটনের নিচেই আপনার প্রাপ্ত কোড প্রদর্শন করবে। প্রতিবার পরীক্ষার জন্য নতুন নতুন পিন সংগ্রহ করতে হবে। পিন কোড সংগ্রহ করার পর নিচের ছবির মত সব কিছু পূরণ করতে হবে।
তারপর আপনাকে Start Exam বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এখন আপনার পরীক্ষা শুরু। মোট ৫০টি প্রশ্ন থাকবে যার উত্তর দিলে আপনি সংগ্রহ করতে পারবেন ৫০ মার্ক ৩০মিনিটের মধ্যে।
হয়ে গেলে নিচের মত একটি মেসেজ দেখাবে। ওকে বাটন চাপতে হবে।
তাহলেই পেয়ে যাবেন আপনার ফলাফল তথা সার্টিফিকেট।
{সূত্রঃটিউনারপেজ}
Labels:
ইন্টারনেটে পরীক্ষা,
পরীক্ষা,
বহুনির্বাচনী পরীক্ষা,
সাইট রিভিউ
এস এস সি পরীক্ষায় কিভাবে ভাল করা যায়।
Tuesday, October 4, 2011
How to do well in S.S.C
S.S.C examination is an important examination for Bangladeshi students. So the preparation of the examination is also very important. Here have some tips. by following this I wish student will have a good preparation for their examination.
1.STUDY TIMEAfter test examination student should maintain a daily routine where there will be at lest 6-8 hours study time. And they should maintain that regularly. They may take rest on Friday to break up their monotony.
2.TEST PAPER SOLVEAfter test examination they will get the test paper. After getting test paper they should start solving test paper.
(a) BOARD QUESTION SOLVEAfter getting test paper at first they have to solve their own board's questions. Eg. if a student is in Rajshahi board 2010 batch student he/she should first solve the questions of Rajshahi board 2008,2006,2004.......he/she may ignore the questions of 2009.
Then he/she have to solve all the questions of all the boards.
(b) SCHOOL/COLLEGE QUESTION SOLVEIn case of solving questions student should solve the important questions first (of his/her board).
3. EXAM NIGHTOn the night before the examination students should not read anything that s/he never read before. They should only revise what they've already read.
4.ON EXAMINATION HALLAt least 1 hour before examination, examinee should stop study. Examinee should be tension free before going to the examination hall. After getting question paper s/he should answer the question that s/he thinks is the easiest to answer. Then he should move to the next easiest question. By following this steps one may have a good result in the examination - hopefully!
{by:bdtips}
S.S.C examination is an important examination for Bangladeshi students. So the preparation of the examination is also very important. Here have some tips. by following this I wish student will have a good preparation for their examination.
1.STUDY TIMEAfter test examination student should maintain a daily routine where there will be at lest 6-8 hours study time. And they should maintain that regularly. They may take rest on Friday to break up their monotony.
2.TEST PAPER SOLVEAfter test examination they will get the test paper. After getting test paper they should start solving test paper.
(a) BOARD QUESTION SOLVEAfter getting test paper at first they have to solve their own board's questions. Eg. if a student is in Rajshahi board 2010 batch student he/she should first solve the questions of Rajshahi board 2008,2006,2004.......he/she may ignore the questions of 2009.
Then he/she have to solve all the questions of all the boards.
(b) SCHOOL/COLLEGE QUESTION SOLVEIn case of solving questions student should solve the important questions first (of his/her board).
3. EXAM NIGHTOn the night before the examination students should not read anything that s/he never read before. They should only revise what they've already read.
4.ON EXAMINATION HALLAt least 1 hour before examination, examinee should stop study. Examinee should be tension free before going to the examination hall. After getting question paper s/he should answer the question that s/he thinks is the easiest to answer. Then he should move to the next easiest question. By following this steps one may have a good result in the examination - hopefully!
{by:bdtips}
এস এস সি পরীক্ষার ফলাফল।
এস এস সি পরীক্ষার ফলাফল জানতে
এস এম এসে ফলাফল পেতে
<বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর><স্পেস><রোল নং>
এবং পাঠিয়ে দিন 16222 নম্বরে।
উদাহরণঃ
আপনি যদি Dhaka Board এর পরীক্ষার্থী হন এবং আপনার রোল নং যদি 123456 হয়
তবে
DHK 123456
লিখে 16222 নম্বরে পাঠিয়ে দিন।
এস এস সি পরীক্ষার ফলাফল।
এস এস সি পরীক্ষার ফলাফল
এস,এস,সি/ দাখিল ও কারীগরি সহ সকল শিক্ষা বোডের পরীক্ষার ফলাফল।
এস,এস,সি/ দাখিল ও কারীগরি সহ সকল শিক্ষা বোডের পরীক্ষার ফলাফল।
ইন্টারনেটে পরীক্ষার ফলাফল জানতে নিচের লিংকটিতে জান----
এসএসসি নির্বাচনী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস
Monday, October 3, 2011
এসএসসি নির্বাচনী পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস
এসএসসি নির্বাচনী পরীক্ষার অভিন্ন বাংলা প্রথম পত্রের সৃজনশীল ও নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শনিবার কুষ্টিয়ায় ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্রে ওই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কুষ্টিয়ার কয়েকটি স্কুলে ফাঁস হওয়া প্রশ্নের সঙ্গে মিল খুঁজে পান প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
এ ঘটনায় জেলা প্রশাসন অতিরিক্ত জলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) ফজলুর রহমানকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার রুহুল আমিন ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মখলেসুর রহমান। এ ঘটনায় জেলায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত শুক্রবার সন্ধ্যার পরপরই এসএসসির নির্বাচনী পরীক্ষার বাংলা প্রথম পত্রের সৃজনশীলের হাতে লেখা ছয়টি ও নৈর্ব্যক্তিকের হুবহু ফটোকপি প্রশ্ন ফাঁসের খবর পাওয়া যায়। এ সংবাদ শহরে ছড়িয়ে পড়লে ছাত্রছাত্রীরা ফটোকপির দোকানগুলোতে হুমড়ি খেয়ে পড়ে। মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ফটোকপি ব্যবসায়ীরা প্রশ্নপত্র বিক্রি করেছেন বলে অনেকে অভিযোগ করেন। গতকাল সকাল ১০টার দিকে কুষ্টিয়ার বিভিন্ন বিদ্যালয়ে বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। যে প্রশ্নপত্র দিয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়, তা গত শুক্রবার রাতে ফাঁস হওয়া প্রশ্নের সঙ্গে হুবহু মিলে যায়। একাধিক শিক্ষার্থী ও শিক্ষক প্রশ্নপত্র মিলে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন।
এ ব্যাপারে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার রুহুল আমিন প্রথম আলোকে বলেন, নিয়ম মেনে উপজেলা শিক্ষা কার্যালয়ের মাধ্যমে তিন দিন আগে জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের হাতে প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা হয়। কোথা থেকে প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে, তা বোঝা যাচ্ছে না।
কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) নীতিশ চন্দ্র সাহা প্রথম আলোকে বলেন, প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা শোনার পরপরই সকালে শহরের সরকারি বালিকা বিদ্যালয়, জিলা স্কুল, পুলিশ লাইনস স্কুল ও কুষ্টিয়া হাইস্কুলে সরেজমিন খোঁজ নিয়ে কোনো প্রশ্ন বাইরে যাওয়ার ব্যাপারে কিছু পাওয়া যায়নি। তিনি বলেন, যেহেতু ফাঁস হওয়া প্রশ্নের সঙ্গে অনুষ্ঠিত পরীক্ষার প্রশ্নের মিল পাওয়া গেছে, তাই তদন্ত সাপেক্ষে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
যশোর বোর্ডের চেয়ারম্যান এম আবুল বাশার মোল্লা মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, তদন্তে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আজ রোববার বোর্ডেও একটি কমিটি গঠন করা হবে। উল্লেখ্য, গত মাসে অনুষ্ঠিত প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষায় সৃজনশীল প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটেছিল। তখন জিলা স্কুলের কয়েকজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ ওঠে।
এ ঘটনায় জেলা প্রশাসন অতিরিক্ত জলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) ফজলুর রহমানকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার রুহুল আমিন ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মখলেসুর রহমান। এ ঘটনায় জেলায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত শুক্রবার সন্ধ্যার পরপরই এসএসসির নির্বাচনী পরীক্ষার বাংলা প্রথম পত্রের সৃজনশীলের হাতে লেখা ছয়টি ও নৈর্ব্যক্তিকের হুবহু ফটোকপি প্রশ্ন ফাঁসের খবর পাওয়া যায়। এ সংবাদ শহরে ছড়িয়ে পড়লে ছাত্রছাত্রীরা ফটোকপির দোকানগুলোতে হুমড়ি খেয়ে পড়ে। মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ফটোকপি ব্যবসায়ীরা প্রশ্নপত্র বিক্রি করেছেন বলে অনেকে অভিযোগ করেন। গতকাল সকাল ১০টার দিকে কুষ্টিয়ার বিভিন্ন বিদ্যালয়ে বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। যে প্রশ্নপত্র দিয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়, তা গত শুক্রবার রাতে ফাঁস হওয়া প্রশ্নের সঙ্গে হুবহু মিলে যায়। একাধিক শিক্ষার্থী ও শিক্ষক প্রশ্নপত্র মিলে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন।
এ ব্যাপারে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার রুহুল আমিন প্রথম আলোকে বলেন, নিয়ম মেনে উপজেলা শিক্ষা কার্যালয়ের মাধ্যমে তিন দিন আগে জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের হাতে প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা হয়। কোথা থেকে প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে, তা বোঝা যাচ্ছে না।
কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) নীতিশ চন্দ্র সাহা প্রথম আলোকে বলেন, প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা শোনার পরপরই সকালে শহরের সরকারি বালিকা বিদ্যালয়, জিলা স্কুল, পুলিশ লাইনস স্কুল ও কুষ্টিয়া হাইস্কুলে সরেজমিন খোঁজ নিয়ে কোনো প্রশ্ন বাইরে যাওয়ার ব্যাপারে কিছু পাওয়া যায়নি। তিনি বলেন, যেহেতু ফাঁস হওয়া প্রশ্নের সঙ্গে অনুষ্ঠিত পরীক্ষার প্রশ্নের মিল পাওয়া গেছে, তাই তদন্ত সাপেক্ষে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
যশোর বোর্ডের চেয়ারম্যান এম আবুল বাশার মোল্লা মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, তদন্তে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আজ রোববার বোর্ডেও একটি কমিটি গঠন করা হবে। উল্লেখ্য, গত মাসে অনুষ্ঠিত প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষায় সৃজনশীল প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটেছিল। তখন জিলা স্কুলের কয়েকজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ ওঠে।
{সূত্রঃপ্রথম আলো}
মাধ্যমিক হিসাববিজ্ঞান-সৃজনশীল প্রশ্ন(part:2)
মাধ্যমিক হিসাববিজ্ঞান : সৃজনশীল প্রশ্ন
(part:2)
নবম ও দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের অনুশীলনের জন্য নিচে সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতির আলোকে হিসাববিজ্ঞান বিষয়ের কয়েকটি ব্যবহারিক সমস্যা দেয়া হল। এই পোস্টটিতে মূলত: লেনদেন, হিসাব, জাবেদা, খতিয়ান ও নগদান বই এই কয়েকটি অধ্যায় থেকে প্রশ্ন/ব্যবহারিক সমস্যা দেয়া হয়েছে।
অধ্যায়: লেনদেন,হিসাব ও খতিয়ান
সমস্যা:মেসার্স রাকিব এন্ড সন্স এর ২০১১ সালের জুলাই মাসের ১ তারিখের কয়েকটি ঘটনা নিম্নরূপঃ
০১. জনাব রাকিব নগদ ৩৫,০০০.০০ টাকা; ব্যাংক তহবিল ১৫,০০০.০০ টাকা এবং ৫০,০০০.০০ টাকার ঋণ নিয়ে ব্যবসায় আরম্ভ করেন।
০২. জনাব রাকিব মাসিক ৫,০০০.০০ টাকা বেতনে একজন ম্যানেজার নিয়োগ করেন।
০৩. ধারে পণ্য ক্রয় ১০,০০০.০০ টাকা।
০৪. কমিশন পাওয়া গেল ৫,০০০.০০ টাকা।
ক) উপর্যুক্ত তথ্যের আলোকে মেসার্স রাকিব এন্ড সন্স এর নগদ উদ্বৃত্তের পরিমান নির্ণয় কর।
খ) উপর্যুক্ত ঘটনাগুলোর মধ্যে কোনটি লেনদেন এবং কোনটি লেনদেন নয়, তা কারণসহ ছকের সাহায্যে দেখাও।
গ) মেসার্স রাকিব এন্ড সন্স এর ২০১১ সালের জুলাই মাসের ১ তারিখের লেনদেনে জড়িত হিসাব গুলোকে আধুনিক পদ্ধতিতে শ্রেণীবিন্যাস কর।
অধ্যায়:জাবেদা ও খতিয়ান
সমস্যা:নাভিদ এন্টারপ্রাইজ ২০১১ সালের ১ জানুয়ারি নগদ ২,৫০,০০০.০০ টাকা এবং ২৫,০০০.০০ টাকার পণ্য দ্রব্য নিয়ে ব্যবসায় আরম্ভ করেন। উক্ত মাসে ব্যবসায়ে সংঘটিত কয়েকটি ঘটনা নিম্নরূপ:
২০১১ খ্রি:
জানু – ১০: পণ্য ক্রয় ২০,০০০.০০ টাকা।
জানু – ২০: পণ্য বিক্রয় ৩০,০০০.০০ টাকা।
জানু – ৩০: মালিক তার ব্যক্তিগত প্রাইজবন্ড বিক্রি করে ৭৫,০০০ টাকা ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করেন।
ক) নাভিদ এন্টারপ্রাইজের মূলধনের পরিমান নিরূপণ কর।
খ) উপরোক্ত লেনদেনগুলো নাভিদ এন্টারপ্রাইজের জাবেদা বইতে লিপিবদ্ধ কর।
গ) চলমান জের ছকে নাভিদ এন্টারপ্রাইজের উপর্যুক্ত লেনদেনগুলোকে খতিয়ানভুক্ত কর।
অধ্যায়: জাবেদা ও খতিয়ান
সমস্যা:মি: ইয়ামিন এর ব্যবসায়ে ২০১১ সালের জুন মাসে সংগঠিত কয়েকটি লেনদেন নিম্নরূপঃ
২০১১ খ্রি:
জুন-০১: পণ্য ক্রয় করে চেক মারফত প্রদান ২০,০০০.০০ টাকা।
জুন-০৫: খাদিমের নিকট পণ্য বিক্রয় ১৫,০০০.০০ টাকা।
জুন-১১: ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ব্যাংক হতে উত্তোলন ৫,০০০.০০ টাকা।
জুন-১৫: খাদিমের নিকট হতে পণ্য ফেরত আসল ৫,০০০.০০ টাকা।
জুন-২২: খাদিমের কাছ থেকে দাগ কাটা চেক পাওয়া গেল ১০,০০০.০০ টাকা।
ক) ২০১১ সালের ৫ জুন তারিখের লেনদেনটির আলোকে একটি ক্রেডিট ভাউচার তৈরি কর।
খ) উপর্যুক্ত লেনদেনগুলো জনাব ইয়ামিনের জাবেদায় লিপিবদ্ধ কর।
গ) T ছকে উপর্যুক্ত লেনদেনগুলো জনাব ইয়ামিনের খতিয়ান বইতে লিপিবদ্ধ কর।
অধ্যায়: জাবেদা ও খতিয়ান
সমস্যা:মি: জলিল ২০১১ সালের ১ জুন তারিখে নগদ ৭৫,০০০.০০ টাকা; পণ্যদ্রব্য ২০,০০০.০০ টাকা এবং ৫,০০০.০০ টাকা ব্যাংক ঋণ নিয়ে ব্যবসায় শুরু করেন। উক্ত মাসে তার ব্যবসায়ে সম্পাদিত কয়েকটি লেনদেন ছিল নিম্নরূপ:
২০১১ খ্রি:
জুন-০১: সোনালী ব্যাংকে একটি হিসাব খোলা হল ২০,০০০.০০ টাকা।
জুন-০৭: আসবাবপত্র ক্রয় ৭,৫০০.০০ টাকা।
জুন-২৫: কর্মচারীদের বেতন প্রদান ৩,০০০.০০ টাকা।
ক) ২০১১ সালের জুন মাসের ১ তারিখে মি: জলিলের নগদ উদ্বৃত্তের পরিমাণ নির্ণয় কর।
খ) উপর্যুক্ত লেনদেনগুলো মি: জলিলের প্রাথমিক হিসাবের বইতে লিপিবদ্ধ কর।
গ) মি: জলিলের উপর্যুক্ত লেনদেনগুলো থেকে ব্যাংক হিসাব, মূলধন হিসাব, ক্রয় হিসাব এবং বেতন হিসাব প্রস্তুত কর।
অধ্যায়: জাবেদা ও খতিয়ান
সমস্যা:মেসার্স মুবিন এন্ড ব্রাদার্স দেশের বিভিন্ন স্থানে পাইকারিতে পণ্য বিক্রয়কারী একটি প্রতিষ্ঠান। তাদের ২০১১ সালের জুন মাসের বিক্রয় সংক্রান্ত কয়েকটি লেনদেন ছিল নিম্নরূপ:-
২০১১খ্রি:
জুন-০১: ঢাকার তালুকদার স্টোর্সের নিকট বিক্রয়: প্রতি কেজি ২৩০.০০ টাকা দরে ১০০ কেজি গুঁড়ো দুধ, প্রতি কৌটা ৪০.০০ টাকা দরে ৫ ডজন কনডেন্সড দুধের কৌটা এবং প্রতি টিন ২৮০.০০ টাকা দরে ১০ টিন বিস্কুট। চালান নম্বর- ৩৫, কারবারি বাট্টা ১০%।
জুন-১০: কুমিল্লার মমতা ট্রের্ডাসের নিকট বিক্রয়: ১৫০ কেজি সুজি, প্রতি কেজি ৮০.০০ টাকা দরে। ৮৪ কৌটা হরলিক্স, প্রতি কৌটা ১৯০.০০ টাকা দরে। এ প্রেক্ষিতে তাদের নিকট ৪৫ নং চালান প্রেরণ করা হল। চালনে ৫০.০০ টাকা প্যাকিং খরচ ধরা হয়েছে।
জুন-২৫: রাজশাহীর মেসার্স হানিফ অ্যান্ড সন্সের নিকট বিক্রয়: প্রতি ডজন ১২,০০০.০০ টাকা দরে ২ ডজন বড় দুধের টিন এবং প্রতিটি ১০০.০০ টাকা দরে ৫০টি বাটার অয়েলের টিন। চালান নং- ৪৮। উক্ত চালানে ৩০০.০০ টাকা প্যাকিং খরচ এবং ১০০.০০ টাকা বীমা খরচ ধরা হয়েছে। কারবারি বাট্টা ১০%।
ক) জুন-১, ২০১১খ্রি: তারিখের লেনদেনটির জন্য একটি চালান তৈরি কর।
খ) উপর্যুক্ত লেনদেন নিয়ে মেসার্স মুবিন এন্ড ব্রাদার্সের বিক্রয় বই প্রস্ত্তত কর।
গ) মেসার্স মুবিন এন্ড ব্রাদার্সের বিক্রয় বইয়ের লেনদেন গুলো সংশ্লিষ্ট খতিয়ানে স্থানান্তর কর।
অধ্যায়: লেনদেন ও নগদান বই
সমস্যা:মি: মনসুর ২০১১ সালের জুলাই মাসে নিম্নলিখিত ব্যবসায়িক কার্যাদি সম্পন্ন করেন:
২০১১ খ্রি:
জুলা-০১: বরিশালের রাণী ট্রেডার্স -এর নিকট থেকে ৭০.০০ টাকা দরের ২২টি নিম্ন মানের প্লেট ফেরত আসল। কারবারী বাট্টা ৫%। ক্রেডিট নোট নং ৪৬।
জুলা-০৫: নোয়াখালির মোল্লা এন্ড কোং-এর নিকট থেকে প্রতি ডজন ৬০.০০ টাকা দরে ৫ ডজন চা চামচ ফেরত আসল । এগুলো নষ্ট ছিল। ক্রেডিট নোট নং ৫০।
জুলা-১০: ভোলার খাঁন ব্রাদার্স এর নিকট থেকে প্রতি ডজন ১২০.০০ টাকা দরে ২ ডজন ভাঙ্গা গ্লাস ফেরত আসল। কারবারী বাট্টা ১০%। ক্রেডিট নোট নং- ৬৭।
জুলা-২৫: ফেনীর আমিন এন্টারপ্রাইজ-এর নিকট থেকে প্রতিটি ২০.০০ টাকা দরে ৫ ডজন চামচ ফেরত আসল। এগুলো ফরমায়েশ মত ছিল না। ক্রেডিট নোট নং ৭০।
ক) মি: মনসুরের জুলাই ১ তারিখের লেনদেন দিয়ে একটি ক্রেডিট নোট তৈরি কর।
খ) জুলাই ৫, ১০ এবং ২৫ তারিখের লেনদেন দিয়ে একটি উপযু্র্ক্ত হিসাবের প্রাথমিক বই তৈরি কর।
গ) প্রস্ততকৃত হিসাবের বই থেকে খতিয়ান তৈরি কর।
অধ্যায়: জাবেদা ও নগদান বই
সমস্যা:২০১১ সালের ১ জানুয়ারি সেতু বন্ধন কোং-এর মালিক নগদ ১,৫০,০০০.০০ টাকা মূলধন নিয়ে ব্যবসায় আরম্ভ করেন। উক্ত প্রতিষ্ঠানে জানুয়ারি মাসে সংঘটিত লেনদেনগুলির কয়েকটি ছিল নিম্নরূপ:
২০১১ খ্রি:
জানু ০২: ২০,০০০.০০ টাকা জমা দিয়ে ব্যাংকে একটি হিসাব খোলা হল।
জানু ০৫: মিতা ট্রেডার্স এর নিকট থেকে পণ্য ক্রয় ২৫,০০০.০০ টাকা।
জানু ১০: মিতু ট্রেডার্স এর নিকট পণ্য বিক্রয় করে নগদে ৫,০০০.০০ টাকা এবং ২৫,০০০.০০ টাকার চেক পাওয়া গেল।
জানু ২০: মিতু ট্রেডার্স এর চেকটি ব্যাংকে জমা দেয়া হল।
জানু ২৫: ধারে বিক্রয় বাবদ পাওনা ১,০০০.০০ টাকা অনাদায়ী পাওনা হিসাবে গণ্য করতে হবে।
জানু ৩০: অফিস ভাড়া বাবদ ১২,০০০.০০ টাকার একটি চেক কাটা হল।
ক) উপর্যুক্ত লেনদেনগুলোর মধ্যে যেগুলি নগদান বইতে অন্তর্ভুক্ত হবে না সেগুলির জাবেদা দাখিলা দেখাও।
খ) উপর্যুক্ত তথ্যের ভিত্তিতে সেতু বন্ধন কোং- এর জন্য একটি একঘরা নগদান বই তৈরি কর।
গ) উপর্যুক্ত তথ্যের আলোকে সেতু বন্ধন কোং-এর জন্য একটি দু’ঘরা নগদান বই তৈরি কর।
অধ্যায়: জাবেদা ও নগদান বই
সমস্যা:মেসার্স অনিলা ট্রেডার্স-এর ২০১১ সালের জানুয়ারি মাসে সংঘটিত লেনদেনসমূহ নিম্নরূপঃ
২০১১খ্রি:
জানু-০১: হাতে নগদ ৮০,০০০.০০ টাকা এবং ব্যাংক জামাতিরিক্ত ৫,০০০.০০ টাকা।
জানু-০৫: সাজুর নিকট থেকে ৫% কারবারি বাট্টায় নগদে পণ্য ক্রয় ১০,০০০.০০ টাকা।
জানু-০৭: সানুর নিকট থেকে চেকে পণ্য ক্রয়- ৫,০০০.০০ টাকা
জানু-১২: মনিরের নিকট পণ্য বিক্রয় ২০,০০০.০০ টাকা করে ৫,০০০.০০ টাকা নগদে পাওয়া গেল।
জানু-১৮: মালিকের ব্যক্তিগত প্রয়োজনে পণ্য উত্তোলন ২,০০০.০০ টাকা।
জানু-২০: মনিরের নিকট হতে ১৫,০০০.০০ টাকার পূর্ণ নিষ্পত্তিতে নগদে ১২,০০০.০০ টাকা এবং চেকে ২,৮৫০.০০ টাকা পাওয়া গেল।
জানু-২৫: মাছুমের নিকট পণ্য বিক্রয় করে ২০, ০০০.০০ টাকার একটি চেক পাওয়া গেল। চেকটি ঐদিনই ব্যাংকে জমা দেওয়া হল।
জানু-৩০: মামুন দেনা পরিশোধ না করে নিঃস্ব অবস্থায় মারা গেল।
জানু-৩১: ব্যাংক সুদ মঞ্জুর করল ২৫০.০০ টাকা এবং চার্জ কর্তন করল ১৫০.০০ টাকা।
ক) ২০১১ সালে জানুয়ারি মাসের ২০ ও ৩০ তারিখের লেনদেনগুলোর জাবেদা দাখিলা দাও।
খ) উপর্যুক্ত লেনদেনগুলোর ভিত্তিতে মেসার্স অনিলা ট্রেডার্স-এর একঘরা নগদান বই প্রস্তুত কর।
গ) উপর্যুক্ত তথ্যের আলোকে মেসার্স অনিলা ট্রেডার্স-এর জন্য উপযু্ক্ত ঘরবিশিষ্ট নগদান বই প্রস্ত্তত কর।
সূত্রঃবিএসকেয়ার
(part:2)
নবম ও দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের অনুশীলনের জন্য নিচে সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতির আলোকে হিসাববিজ্ঞান বিষয়ের কয়েকটি ব্যবহারিক সমস্যা দেয়া হল। এই পোস্টটিতে মূলত: লেনদেন, হিসাব, জাবেদা, খতিয়ান ও নগদান বই এই কয়েকটি অধ্যায় থেকে প্রশ্ন/ব্যবহারিক সমস্যা দেয়া হয়েছে।
অধ্যায়: লেনদেন,হিসাব ও খতিয়ান
সমস্যা:মেসার্স রাকিব এন্ড সন্স এর ২০১১ সালের জুলাই মাসের ১ তারিখের কয়েকটি ঘটনা নিম্নরূপঃ
০১. জনাব রাকিব নগদ ৩৫,০০০.০০ টাকা; ব্যাংক তহবিল ১৫,০০০.০০ টাকা এবং ৫০,০০০.০০ টাকার ঋণ নিয়ে ব্যবসায় আরম্ভ করেন।
০২. জনাব রাকিব মাসিক ৫,০০০.০০ টাকা বেতনে একজন ম্যানেজার নিয়োগ করেন।
০৩. ধারে পণ্য ক্রয় ১০,০০০.০০ টাকা।
০৪. কমিশন পাওয়া গেল ৫,০০০.০০ টাকা।
ক) উপর্যুক্ত তথ্যের আলোকে মেসার্স রাকিব এন্ড সন্স এর নগদ উদ্বৃত্তের পরিমান নির্ণয় কর।
খ) উপর্যুক্ত ঘটনাগুলোর মধ্যে কোনটি লেনদেন এবং কোনটি লেনদেন নয়, তা কারণসহ ছকের সাহায্যে দেখাও।
গ) মেসার্স রাকিব এন্ড সন্স এর ২০১১ সালের জুলাই মাসের ১ তারিখের লেনদেনে জড়িত হিসাব গুলোকে আধুনিক পদ্ধতিতে শ্রেণীবিন্যাস কর।
অধ্যায়:জাবেদা ও খতিয়ান
সমস্যা:নাভিদ এন্টারপ্রাইজ ২০১১ সালের ১ জানুয়ারি নগদ ২,৫০,০০০.০০ টাকা এবং ২৫,০০০.০০ টাকার পণ্য দ্রব্য নিয়ে ব্যবসায় আরম্ভ করেন। উক্ত মাসে ব্যবসায়ে সংঘটিত কয়েকটি ঘটনা নিম্নরূপ:
২০১১ খ্রি:
জানু – ১০: পণ্য ক্রয় ২০,০০০.০০ টাকা।
জানু – ২০: পণ্য বিক্রয় ৩০,০০০.০০ টাকা।
জানু – ৩০: মালিক তার ব্যক্তিগত প্রাইজবন্ড বিক্রি করে ৭৫,০০০ টাকা ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করেন।
ক) নাভিদ এন্টারপ্রাইজের মূলধনের পরিমান নিরূপণ কর।
খ) উপরোক্ত লেনদেনগুলো নাভিদ এন্টারপ্রাইজের জাবেদা বইতে লিপিবদ্ধ কর।
গ) চলমান জের ছকে নাভিদ এন্টারপ্রাইজের উপর্যুক্ত লেনদেনগুলোকে খতিয়ানভুক্ত কর।
অধ্যায়: জাবেদা ও খতিয়ান
সমস্যা:মি: ইয়ামিন এর ব্যবসায়ে ২০১১ সালের জুন মাসে সংগঠিত কয়েকটি লেনদেন নিম্নরূপঃ
২০১১ খ্রি:
জুন-০১: পণ্য ক্রয় করে চেক মারফত প্রদান ২০,০০০.০০ টাকা।
জুন-০৫: খাদিমের নিকট পণ্য বিক্রয় ১৫,০০০.০০ টাকা।
জুন-১১: ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ব্যাংক হতে উত্তোলন ৫,০০০.০০ টাকা।
জুন-১৫: খাদিমের নিকট হতে পণ্য ফেরত আসল ৫,০০০.০০ টাকা।
জুন-২২: খাদিমের কাছ থেকে দাগ কাটা চেক পাওয়া গেল ১০,০০০.০০ টাকা।
ক) ২০১১ সালের ৫ জুন তারিখের লেনদেনটির আলোকে একটি ক্রেডিট ভাউচার তৈরি কর।
খ) উপর্যুক্ত লেনদেনগুলো জনাব ইয়ামিনের জাবেদায় লিপিবদ্ধ কর।
গ) T ছকে উপর্যুক্ত লেনদেনগুলো জনাব ইয়ামিনের খতিয়ান বইতে লিপিবদ্ধ কর।
অধ্যায়: জাবেদা ও খতিয়ান
সমস্যা:মি: জলিল ২০১১ সালের ১ জুন তারিখে নগদ ৭৫,০০০.০০ টাকা; পণ্যদ্রব্য ২০,০০০.০০ টাকা এবং ৫,০০০.০০ টাকা ব্যাংক ঋণ নিয়ে ব্যবসায় শুরু করেন। উক্ত মাসে তার ব্যবসায়ে সম্পাদিত কয়েকটি লেনদেন ছিল নিম্নরূপ:
২০১১ খ্রি:
জুন-০১: সোনালী ব্যাংকে একটি হিসাব খোলা হল ২০,০০০.০০ টাকা।
জুন-০৭: আসবাবপত্র ক্রয় ৭,৫০০.০০ টাকা।
জুন-২৫: কর্মচারীদের বেতন প্রদান ৩,০০০.০০ টাকা।
ক) ২০১১ সালের জুন মাসের ১ তারিখে মি: জলিলের নগদ উদ্বৃত্তের পরিমাণ নির্ণয় কর।
খ) উপর্যুক্ত লেনদেনগুলো মি: জলিলের প্রাথমিক হিসাবের বইতে লিপিবদ্ধ কর।
গ) মি: জলিলের উপর্যুক্ত লেনদেনগুলো থেকে ব্যাংক হিসাব, মূলধন হিসাব, ক্রয় হিসাব এবং বেতন হিসাব প্রস্তুত কর।
অধ্যায়: জাবেদা ও খতিয়ান
সমস্যা:মেসার্স মুবিন এন্ড ব্রাদার্স দেশের বিভিন্ন স্থানে পাইকারিতে পণ্য বিক্রয়কারী একটি প্রতিষ্ঠান। তাদের ২০১১ সালের জুন মাসের বিক্রয় সংক্রান্ত কয়েকটি লেনদেন ছিল নিম্নরূপ:-
২০১১খ্রি:
জুন-০১: ঢাকার তালুকদার স্টোর্সের নিকট বিক্রয়: প্রতি কেজি ২৩০.০০ টাকা দরে ১০০ কেজি গুঁড়ো দুধ, প্রতি কৌটা ৪০.০০ টাকা দরে ৫ ডজন কনডেন্সড দুধের কৌটা এবং প্রতি টিন ২৮০.০০ টাকা দরে ১০ টিন বিস্কুট। চালান নম্বর- ৩৫, কারবারি বাট্টা ১০%।
জুন-১০: কুমিল্লার মমতা ট্রের্ডাসের নিকট বিক্রয়: ১৫০ কেজি সুজি, প্রতি কেজি ৮০.০০ টাকা দরে। ৮৪ কৌটা হরলিক্স, প্রতি কৌটা ১৯০.০০ টাকা দরে। এ প্রেক্ষিতে তাদের নিকট ৪৫ নং চালান প্রেরণ করা হল। চালনে ৫০.০০ টাকা প্যাকিং খরচ ধরা হয়েছে।
জুন-২৫: রাজশাহীর মেসার্স হানিফ অ্যান্ড সন্সের নিকট বিক্রয়: প্রতি ডজন ১২,০০০.০০ টাকা দরে ২ ডজন বড় দুধের টিন এবং প্রতিটি ১০০.০০ টাকা দরে ৫০টি বাটার অয়েলের টিন। চালান নং- ৪৮। উক্ত চালানে ৩০০.০০ টাকা প্যাকিং খরচ এবং ১০০.০০ টাকা বীমা খরচ ধরা হয়েছে। কারবারি বাট্টা ১০%।
ক) জুন-১, ২০১১খ্রি: তারিখের লেনদেনটির জন্য একটি চালান তৈরি কর।
খ) উপর্যুক্ত লেনদেন নিয়ে মেসার্স মুবিন এন্ড ব্রাদার্সের বিক্রয় বই প্রস্ত্তত কর।
গ) মেসার্স মুবিন এন্ড ব্রাদার্সের বিক্রয় বইয়ের লেনদেন গুলো সংশ্লিষ্ট খতিয়ানে স্থানান্তর কর।
অধ্যায়: লেনদেন ও নগদান বই
সমস্যা:মি: মনসুর ২০১১ সালের জুলাই মাসে নিম্নলিখিত ব্যবসায়িক কার্যাদি সম্পন্ন করেন:
২০১১ খ্রি:
জুলা-০১: বরিশালের রাণী ট্রেডার্স -এর নিকট থেকে ৭০.০০ টাকা দরের ২২টি নিম্ন মানের প্লেট ফেরত আসল। কারবারী বাট্টা ৫%। ক্রেডিট নোট নং ৪৬।
জুলা-০৫: নোয়াখালির মোল্লা এন্ড কোং-এর নিকট থেকে প্রতি ডজন ৬০.০০ টাকা দরে ৫ ডজন চা চামচ ফেরত আসল । এগুলো নষ্ট ছিল। ক্রেডিট নোট নং ৫০।
জুলা-১০: ভোলার খাঁন ব্রাদার্স এর নিকট থেকে প্রতি ডজন ১২০.০০ টাকা দরে ২ ডজন ভাঙ্গা গ্লাস ফেরত আসল। কারবারী বাট্টা ১০%। ক্রেডিট নোট নং- ৬৭।
জুলা-২৫: ফেনীর আমিন এন্টারপ্রাইজ-এর নিকট থেকে প্রতিটি ২০.০০ টাকা দরে ৫ ডজন চামচ ফেরত আসল। এগুলো ফরমায়েশ মত ছিল না। ক্রেডিট নোট নং ৭০।
ক) মি: মনসুরের জুলাই ১ তারিখের লেনদেন দিয়ে একটি ক্রেডিট নোট তৈরি কর।
খ) জুলাই ৫, ১০ এবং ২৫ তারিখের লেনদেন দিয়ে একটি উপযু্র্ক্ত হিসাবের প্রাথমিক বই তৈরি কর।
গ) প্রস্ততকৃত হিসাবের বই থেকে খতিয়ান তৈরি কর।
অধ্যায়: জাবেদা ও নগদান বই
সমস্যা:২০১১ সালের ১ জানুয়ারি সেতু বন্ধন কোং-এর মালিক নগদ ১,৫০,০০০.০০ টাকা মূলধন নিয়ে ব্যবসায় আরম্ভ করেন। উক্ত প্রতিষ্ঠানে জানুয়ারি মাসে সংঘটিত লেনদেনগুলির কয়েকটি ছিল নিম্নরূপ:
২০১১ খ্রি:
জানু ০২: ২০,০০০.০০ টাকা জমা দিয়ে ব্যাংকে একটি হিসাব খোলা হল।
জানু ০৫: মিতা ট্রেডার্স এর নিকট থেকে পণ্য ক্রয় ২৫,০০০.০০ টাকা।
জানু ১০: মিতু ট্রেডার্স এর নিকট পণ্য বিক্রয় করে নগদে ৫,০০০.০০ টাকা এবং ২৫,০০০.০০ টাকার চেক পাওয়া গেল।
জানু ২০: মিতু ট্রেডার্স এর চেকটি ব্যাংকে জমা দেয়া হল।
জানু ২৫: ধারে বিক্রয় বাবদ পাওনা ১,০০০.০০ টাকা অনাদায়ী পাওনা হিসাবে গণ্য করতে হবে।
জানু ৩০: অফিস ভাড়া বাবদ ১২,০০০.০০ টাকার একটি চেক কাটা হল।
ক) উপর্যুক্ত লেনদেনগুলোর মধ্যে যেগুলি নগদান বইতে অন্তর্ভুক্ত হবে না সেগুলির জাবেদা দাখিলা দেখাও।
খ) উপর্যুক্ত তথ্যের ভিত্তিতে সেতু বন্ধন কোং- এর জন্য একটি একঘরা নগদান বই তৈরি কর।
গ) উপর্যুক্ত তথ্যের আলোকে সেতু বন্ধন কোং-এর জন্য একটি দু’ঘরা নগদান বই তৈরি কর।
অধ্যায়: জাবেদা ও নগদান বই
সমস্যা:মেসার্স অনিলা ট্রেডার্স-এর ২০১১ সালের জানুয়ারি মাসে সংঘটিত লেনদেনসমূহ নিম্নরূপঃ
২০১১খ্রি:
জানু-০১: হাতে নগদ ৮০,০০০.০০ টাকা এবং ব্যাংক জামাতিরিক্ত ৫,০০০.০০ টাকা।
জানু-০৫: সাজুর নিকট থেকে ৫% কারবারি বাট্টায় নগদে পণ্য ক্রয় ১০,০০০.০০ টাকা।
জানু-০৭: সানুর নিকট থেকে চেকে পণ্য ক্রয়- ৫,০০০.০০ টাকা
জানু-১২: মনিরের নিকট পণ্য বিক্রয় ২০,০০০.০০ টাকা করে ৫,০০০.০০ টাকা নগদে পাওয়া গেল।
জানু-১৮: মালিকের ব্যক্তিগত প্রয়োজনে পণ্য উত্তোলন ২,০০০.০০ টাকা।
জানু-২০: মনিরের নিকট হতে ১৫,০০০.০০ টাকার পূর্ণ নিষ্পত্তিতে নগদে ১২,০০০.০০ টাকা এবং চেকে ২,৮৫০.০০ টাকা পাওয়া গেল।
জানু-২৫: মাছুমের নিকট পণ্য বিক্রয় করে ২০, ০০০.০০ টাকার একটি চেক পাওয়া গেল। চেকটি ঐদিনই ব্যাংকে জমা দেওয়া হল।
জানু-৩০: মামুন দেনা পরিশোধ না করে নিঃস্ব অবস্থায় মারা গেল।
জানু-৩১: ব্যাংক সুদ মঞ্জুর করল ২৫০.০০ টাকা এবং চার্জ কর্তন করল ১৫০.০০ টাকা।
ক) ২০১১ সালে জানুয়ারি মাসের ২০ ও ৩০ তারিখের লেনদেনগুলোর জাবেদা দাখিলা দাও।
খ) উপর্যুক্ত লেনদেনগুলোর ভিত্তিতে মেসার্স অনিলা ট্রেডার্স-এর একঘরা নগদান বই প্রস্তুত কর।
গ) উপর্যুক্ত তথ্যের আলোকে মেসার্স অনিলা ট্রেডার্স-এর জন্য উপযু্ক্ত ঘরবিশিষ্ট নগদান বই প্রস্ত্তত কর।
সূত্রঃবিএসকেয়ার
মাধ্যমিক হিসাববিজ্ঞান-সৃজনশীল প্রশ্ন(part:1)
সমস্যা-০১
জনাব ফয়সাল চৌধুরীর ব্যবসায়ের ২০১১ সালের ১ মার্চ তারিখের কয়েকটি ঘটনা নিম্নরূপ:
১. নগদে মূলধন আনা হল ৫০,০০০.০০ টাকা।
২. ধারে পণ্য ক্রয় ৫,০০০.০০ টাকা।
৩. নগদে পণ্য বিক্রয় ১০,০০০.০০ টাকা।
৪. রহমান ব্রাদার্সকে ২০,০০০.০০ টাকা মূল্যের পণ্যের জন্য ফরমায়েশ প্রদান করা হল।
ক) উপর্যুক্ত তথ্যের আলোকে জনাব ফয়সাল চৌধুরীর স্বত্ত্বাধিকারের পরিমাণ নির্ণয় কর।
খ) উপর্যুক্ত ঘটনাগুলোর মধ্যে কোনটি লেনদেন এবং কোনটি লেনদেন নয় তা কারণসহ ছকের সাহায্যে দেখাও।
গ) জনাব ফয়সাল চৌধুরীর ১ মার্চ, ২০১১ তারিখের লেনদেনে জড়িত হিসাবগুলিকে ছকের মাধ্যমে শ্রেণীবিন্যাস কর।
সমস্যা-০২
জনাব রাকিব এর ব্যবসায়ে ২০১০ সালের ১০ ডিসেম্বর তারিখে কয়েকটি ঘটনা নিম্নরূপ:
১. জনাব রাকিব ২৫,০০০.০০ টাকা নিয়ে ব্যবসায় আরম্ভ করেন।
২. ৫,০০০.০০ টাকা মূল্যের আসবাবপত্র ক্রয় করেন।
৩. জনাব রফিককে মাসিক ১৫,০০০.০০ টাকা বেতনে ব্যবসার ম্যানেজার নিয়োগ করেন।
৪. ১০,০০০.০০ টাকা ব্যাংকে জমা দিয়ে ব্যাংক হিসাব খোলেন।
৫. ১৫,০০০.০০ টাকার পণ্য সরবরাহের ফরমায়েশ গ্রহণ করেন।
ক) জনাব রাকিবের নগদ উদ্বৃত্তের পরিমান নির্ণয় কর।
খ) উপর্যুক্ত ঘটনাগুলোর মধ্যে কোনটি লেনদেন এবং কোনটি লেনদেন নয়, তা প্রচলিত কারণসহ ছকের সাহায্যে দেখাও।
গ) জনাব রাকিবের ১০ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখের লেনদেনে জড়িত হিসাব গুলোকে আধুনিক পদ্ধতিতে শ্রেণিবিন্যাস কর।
সমস্যা-০৩
মেসার্স রাকিব এন্ড সন্স এর ২০১১ সালের জুলাই মাসের ১ তারিখের কয়েকটি ঘটনা নিম্নরূপঃ
১. জনাব রাকিব নগদ ৩৫,০০০.০০ টাকা; ব্যাংক তহবিল ১৫,০০০.০০ টাকা এবং ৫০,০০০.০০ টাকার ঋণ নিয়ে ব্যবসায় আরম্ভ করেন।
২. ব্যবসায়ের জন্য ২,৫০০.০০ টাকার একটি ফ্যান ক্রয় করা হয়।
৩. ভিক্ষুককে কারবার প্রতিষ্ঠান থেকে ৫.০০ টাকা ভিক্ষা দেয়া হল।
৪. কয়েকজন ব্যবসায়ীকে হোটেল শেরাটনে ১,৫০০.০০ টাকা ব্যয়ে ভোজে আপ্যায়িত করা হয়।
৫. কমিশন পাওয়া গেল ৫,০০০.০০ টাকা।
ক) উপর্যুক্ত তথ্যের আলোকে মেসার্স রাকিব এন্ড সন্স-এর মূলধনের পরিমান নির্ণয় কর।
খ) উপর্যুক্ত ঘটনাগুলো মেসার্স রাকিব এন্ড সন্সের লেনদেন কিনা আধুনিক অর্থে কারণসহ ছকের মাধ্যমে দেখাও।
গ) মেসার্স রাকিব এন্ড সন্স এর ২০১১ সালের জুলাই মাসের ১ তারিখের লেনদেনে জড়িত হিসাব গুলোকে ছকের সাহায্যে সনাতন পদ্ধতিতে শ্রেণিবিন্যাস কর।
সমস্যা-০৪
গোমতী ট্রেডার্স-এর ২০১১ সালের ১ মার্চ তারিখের কয়েকটি ব্যবসায়িক ঘটনা নিম্নরূপ:
১. জনতা স্টোর হতে নগদে পণ্য ক্রয় ২০,০০০.০০ টাকা।
২. ১০,০০০.০০ টাকার পণ্য ক্রয়ের ফরমায়েশ প্রদান করা হল।
৩. ধারে পণ্য ক্রয় ১০,০০০.০০ টাকা।
৪. ক্রুটিযুক্ত হওয়ার কারণে পণ্য ফেরত দেয়া হল ৫০০.০০ টাকা।
৫. ২,০০০.০০ টাকা মূল্যের পণ্য আগুনে নষ্ট হয়।
ক) উপর্যুক্ত তথ্যের আলোকে ১ মার্চ তারিখের প্রকৃত ক্রয়ের পরিমাণ নির্ণয় কর।
খ) উপর্যুক্ত ঘটনাগুলোর মধ্যে কোনটি লেনদেন এবং কোনটি লেনদেন নয় – তা কারণসহ লেখ।
গ) হিসাব সমীকরণ(A=L+P)-এর উপর গোমতী ট্রেডার্সের লেনদেনগুলোর প্রভাব ছকের মাধ্যমে দেখাও।
সমস্যা-০৫
নিম্নলিখিত ঘটনাগুলো মি: সোহাগ নামক জনৈক ব্যবসায়ীর:
১. মি: সোহাগ নগদ ৫০,০০০.০০ টাকা, বন্ধুর নিকট থেকে ২৫,০০০.০০ টাকা ঋণ এবং ২৫,০০০.০০ টাকা মূল্যের পণ্য দ্রব্য নিয়ে ব্যবসায় শুরু করেন।
২. জনাব জালালের নিকট নগদে ১৫,০০০.০০ টাকার পণ্য বিক্রয় করেন।
৩. ব্যবসায়ের জন্য ১০,০০০.০০ টাকা দিয়ে একটি আলমারি ক্রয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
৪. ক্যাশ বাক্স থেকে ৫০০.০০ টাকার একটি নোট চুরি গেছে।
৫. মি: সোহাগ ৫,০০০.০০ টাকার পণ্য তার বাসায় ব্যবহারে জন্য গ্রহণ করেন।
ক) মি: সোহাগের মূলধনের পরিমাণ কত?
খ) উপরোক্ত ঘটনাগুলো লেনদেন কি না তা প্রচলিত কারণসহ লিখ।
গ) যোগ বিয়োগের মাধ্যমে হিসাব সমীকরণের উপর লেনদেনগুলোর প্রভাব ছকের সাহায্যে দেখাও।
সমস্যা-০৬
জনাব আমিন চৌধুরীর ১৫ মার্চ ২০১১খ্রি: তারিখে সংঘটিত ঘটনাসমূহ নিম্নরূপ:
১. হাসানকে নগদ দেয়া হল ১৫,০০০.০০ টাকা।
২. পণ্য ক্রয় ২০,০০০.০০ টাকা।
৩. ধারে পণ্য বিক্রয় ৩০,০০০.০০ টাকা।
৪. একটি টেবিল ক্রয়ের ফরমায়েশ প্রদান করা হল ৫,০০০.০০ টাকা।
৫. সুদ পাওয়া গেল ৫০০.০০ টাকা।
৬. ৫০০০.০০ টাকা বেতনে রহিমকে কর্মচারী নিয়োগ করা হল।
ক) জনাব আমিন চৌধুরীর কোন ঘটনাগুলো লেনদেন নয়?
খ) উপর্যুক্ত ঘটনাগুলোর মধ্যে লেনদেনসমূহ কারণসহ ছকে উপস্থাপন কর।
গ) জনাব আমিন চৌধুরী লেনদেনসমূহে জড়িত হিসাবগুলোকে আধুনিক পদ্ধতিতে শ্রেণিবিন্যাস কর।
সমস্যা-০৭
২০১১ সালের ৫ জুলাই তারিখে জনাব জামালের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে নিচের ঘটনাগুলো ঘটে:
১. জনাব জামাল নগদ ২,০৫,০০০.০০ টাকা, ব্যাংক তহবিল ১,৫০,০০০.০০ টাকা এবং ৫০,০০০.০০ টাকার ঋণ নিয়ে ব্যবসায় আরম্ভ করলেন।
২. তিনি একজন ব্যবসায়ীর নিকট ৫০,০০০.০০ টাকার পণ্য ধারে ক্রয়ের প্রস্তাব দিলেন।
৩. জনাব জামাল ৫,০০০.০০ টাকার পণ্য তার বাসায় ব্যবহারে জন্য গ্রহণ করেন।
৪. বিগত বছরের জন্য জনাব জামালের আয়কর নির্ধারণ করা হল ৫,০০০.০০ টাকা।
ক) জনাব জামালের মূলধনের পরিমাণ কত?
খ) উপর্যুক্ত ঘটনাগুলোর মধ্যে কোনটি লেনদেন এবং কোনটি লেনদেন নয় তা কারণসহ লিখ।
গ) কারণসহ লেনদেনগুলোর সাথে সংশ্লিষ্ট হিসাবগুলোর আধুনিক শ্রেণিবিভাগ দেখাও।
সমস্যা-০৮
মি: রতনের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে ২০১১ সালের মে মাসের লেনদেনগুলো নিম্নরূপ ছিল:
১. চেকের মাধ্যমে পণ্য বিক্রয় ২০,০০০.০০ টাকা।
২. ধারে পণ্য ক্রয় ১০,০০০.০০ টাকা।
৩. কমিশন প্রাপ্তি ১,০০০.০০ টাকা।
৪. বাট্টা প্রদত্ত হল ১৭৫.০০ টাকা।
৫. অনাদায়ী পাওনা লেখা হল ৩,০০০.০০ টাকা।
ক) উপর্যুক্ত কোন লেনদেনগুলোর জন্য ডেবিট ভাউচার ব্যবহার করতে হবে?
খ) উপর্যুক্ত লেনদেনগুলোর আলোকে মি: রতনের মোট আয় এবং মোট খরচের পরিমাণ নির্ণয় কর।
গ) উপর্যুক্ত লেনদেনগুলো সমীকরণ পদ্ধতিতে কারণসহ ডেবিট ও ক্রেডিট নির্ণয় করে দেখাও।
সমস্যা-০৯
মি. অনিক একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের মালিক। তাঁর ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে ২০১১ সালে অক্টোবর মাসে সংঘটিত ঘটনাসমূহ নিচে দেয়া হল:
২০১১খ্রি:
অক্টো-০১ ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ ৫০,০০০.০০ টাকা।
অক্টো-০১ যন্ত্রপাতি ক্রয় করা হল ১০,০০০.০০ টাকা।
অক্টো-০৩ পণ্য ক্রয় ৫,০০০.০০ টাকা।
অক্টো-০৭ মি. অনিকের ব্যক্তিগত প্রয়োজনে নগদ উত্তোলন ১,৫০০.০০ টাকা।
অক্টো-০৯ প্রাপ্য কমিশন ৫০০.০০ টাকা।
অক্টো-১০ ৩ অক্টোবর তারিখে ক্রয়কৃত পণ্যের মূল্য পরিশোধ।
অক্টো-১২ পণ্য বিক্রয় বাবদ অনাদায়ী হয়ে গেল ৩,০০০.০০ টাকা।
অক্টো-১৫ যন্ত্রপাতির উপর ১০% হারে এক মাসের অবচয় হিসাবভুক্ত কর।
ক) ১ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মি. অনিকের নগদ তহবিলের পরিমাণ কত?
খ) উপর্যুক্ত ৩, ৭, ১০ ও ১৫ অক্টোবর তারিখের লেনদেনগুলো সনাতন পদ্ধতিতে কারণ উল্লেখসহ ডেটর ও ক্রেডিটর নির্ণয় কর।
গ) উপর্যুক্ত ১, ৯ ও ১২ অক্টোবর তারিখের লেনদেনগুলো সমীকরণ পদ্ধতিতে কারণ উল্লেখসহ ডেবিট ও ক্রেডিট নির্ণয় কর।
সমস্যা-১০
মি. শরিফুল ২০১১ সালের জুলাই মাসের ১ তারিখ নগদ ৫০,০০০.০০ টাকা ও ২০,০০০.০০ টাকার যন্ত্রপাতি নিয়ে ব্যবসায় আরম্ভ করেন। জুলাই মাসে তাঁর ব্যবসায় আরো কিছু লেনদেন সংঘটিত হয়:
২০১১ খ্রি:
জুলা – ০২ নগদ ৩০,০০০.০০ টাকা জমা দিয়ে ব্যাংকে একটি হিসাব খোলা হল।
জুলা – ০৫ রাসেলের নিকট হতে ১২,০০০.০০ টাকার পণ্য ক্রয় করে চেকে ৭,০০০.০০ টাকা প্রদান করা হল।
জুলা – ১০ ইয়ামিনের নিকট হতে পণ্য ক্রয় ৬,৫০০.০০ টাকা।
জুলা – ১৫ ইয়াসিনের নিকট ২০,০০০.০০ টাকার পণ্য বিক্রয় করে নগদে ১৫,০০০.০০ টাকা পাওয়া গেল ।
জুলা – ২০ বেতন বাবদ চেক মারফত প্রদান ১,৫০০.০০ টাকা।
জুলা – ২৬ ভাড়া পাওয়া গেল ২,০০০.০০ টাকা।
জুলা – ৩১ ব্যাংক জমা টাকার উপর সুদ পাওয়া গেল ৫০০.০০ টাকা।
ক) ১ জুলাই তারিখের লেনদেনটির মাধ্যমে A=L+P সমীকরণের কিরূপ পরিবর্তন ঘটেছে?
খ) হিসাব সমীকরণ ব্যবহার করে উপর্যুক্ত ২, ৫, ১২ ও ৩১ জুলাই তারিখের লেনদেগুলোর ডেবিট ও ক্রেডিট নির্ণয় কর।
গ) মি. শরিফুলের ২০১১ সালের জুলাই মাসের মোট আয় ও মোট খরচের পরিমাণ নির্ণয় কর।
সূত্রঃবিএসকেয়ার
বাংলা ২য় পত্র
এস এস সি পরীক্ষা – ২০১২বাংলা ২য় পত্র সম্ভাব্য প্রশ্নবলি
এম. এ মোমেন স্বপন
সহকারি অধ্যাপক, বেপজা পাবলিক স্কুল ও কলেজ, চট্টগ্রাম।
বাংলা অনুবাদ করঃ1. Knowledge is vaster than an ocean ————- freely in the ocean of knowledge.
2. A patriot is a man who loves his country, ————- of the people.
3. Man is the architect of his own life ——– any form your like. It is called the seed time of life.
4. Bangladesh in not a very big ————- will be doubled within next twenty years.
5. A garden is not a source of beauty ————-without any garden looks bare and poor.
6. Many people put off for tomorrow ————- danger may come and upset everything.
7. Good books are store house of ————- opens a books has an empty mind.
8. In this life there are no gains without ————- most if it is contested to the last.
9. We live in society. So we must learn ——— a lot of duties and responsibilities to the society.
10. Socrates never believe that all men ————- should simple be, give me what is good.
11. We have duties to Allah, to state and ————- the society will not person.
পত্র লিখঃ• তোমার পরীক্ষা কেমন হচ্ছে তা জানিয়ে তোমার বাবার কাছে একটি পত্র লিখ।
• সম্প্রতি পড়া কোন বই সম্পর্কে মতামত তোমার বন্ধুর নিকট একখানা পত্র রচনা কর।
• মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর তোমার ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা জানিয়ে তোমার বাবার কাছে একটি পত্র লেখ।
• একটি প্রত্যক্ষ দুর্ঘটনার বর্ণনা দিয়ে তোমার বন্ধুকে একখানা পত্র লিখ।
• তোমাদের স্কুলের বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের বর্ণনা দিয়ে বন্ধুর নিকট একখানা পত্র লেখ।
• তোমার দেখা একটি ঐতিহাসিক স্থানের বর্ণনা দিয়ে তোমার বন্ধুর নিকট পত্র লেখ।
• বাংলাদেশের ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তোমার মতামত জানিয়ে বন্ধুর নিকট একটি পত্র লেখ।
• ইভ টিজিং- এর ক্ষতিকারক প্রভাব জানিয়ে তোমার বন্ধুর নিকট একখানা পত্র লেখ।
আবেদন পত্রঃ• তোমার এলাকায় আর্সেনিক মুক্ত পানি সরবরাহের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পৌরসভার চেয়ারম্যানের কাছে একটি দরখাস্ত লেখ।
• ডেঙ্গুজ্বর প্রতিরোধ কল্পে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃক্ষক্লে নিকট একটি দরখাস্ত লেখ।
• তোমার এলাকায় একটি রাস্তা সংস্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট একটি দরখাস্ত লেখ।
সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য পত্রঃ
• সড়ক দূর্ঘটনা রোধকল্পে তোমার মতামত জানিয়ে কোন পত্রিকায় প্রকাশোপযোগী একখানা পত্র রচনা কর।
• তোমা গ্রামে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা বর্ণনা করে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য একটি আবেদন পত্র রচনা কর।
• তোমাদের গ্রামে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য একটি পত্র রচনা কর।
• তোমার এলাকায় বন্যার্তদের সাহায্যের আবেদন জানিয়ে সংষি্লষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য পত্রিকার সম্পাদকের নিকট একখানা পত্র লেখ।
• তোমার এলাকায় ক্রমবর্ধমান ছিনতাইয়ের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে পদক্ষেপ গ্রহণের অনুরোধ জানিয়ে সংবাদপত্রে প্রকাশের উপযোগী একটি পত্র লিখ।
• তোমার এলাকায় আইন- শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কথা জানিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে পত্রিকায় প্রকাশের জন্য একটি পত্র লেখ।
অভিন্দন পত্র/ মানপত্রঃ
• তোমাদের বিদ্যালয়ে শিক্ষামন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে অভিন্দন পত্র রচনা কর।
নিমন্ত্র্রণ পত্রঃ• স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা উপলক্ষে একটি নিমন্ত্র পত্র রচনা কর।
সারাংশ লিখঃ• শ্রমকে শ্রদ্ধার সাথে গ্রহন কর। কালি- ধূলির —————— সাধিত হয় সংসারের কর্মক্ষেত্রে।
• অভ্যাস ভয়ানক জিনিস। একে হঠাৎ স্বভাব —————— হঠাৎ জয়ী হতে কখনো ইচ্ছা করো না। তাহলে সব পন্ড হয়ে যাবে।
• ভবিষ্যতের ভাবনা ভাবাই হল জ্ঞানের কাজ —————— ভবিষ্যৎটা হচ্ছে আসল জিনিস, কখনও শেষ হয় না।
• সকল প্রকার কায়িক শ্রম আমাদের দেশে —————— পরিশ্রমের অমযৃাদা আত্মহত্যারই শামিল।
• প্রকৃত জ্ঞানের স্পৃহা না থাকলে শিক্ষা ব্যর্থতায় —————— মুক্ত না হলে তরুণ সমাজের সামনে কখনই জ্ঞানের দিগন্ত উন্মোচিত হবে না।
• অমঙ্গকে জগৎ হতে হেসে উড়িয়ে দেবার চেষ্টা ——————জন্ম লাভ করেছে, একই সাগর উভয়ে গিয়ে মিশেছে।
সারমর্ম লিখঃ• বিপদে মোরে রক্ষা কর, এ নহে মোর প্রার্থনা —————— বহিতে পারি এমন যেন হয়।
• মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভূবনে ——————যদি যোগ রচিতে পারি আলয়।
• ছোট ছোট বালুকণা, বিন্দু বিন্দু জল —————— এ ধরায় স্বর্গ সুখ নিত্য দেয় আনি।
• স্বার্থক জনম আমার জন্মেছি এই দেশে ——————নয়ন রেখে মুদব নয়ন শেষে।
• তরুতলে বসে পান্থ শ্রান্তি করে দূর —————— তুমিও হওগো ধন্য তরুর মতন।
• নদী কভু পান নাহি করে নিজ জল ——————সাধুর ঐশ্বর্য শুধু পরহিত তরে।
• পরের মুখে শেখা বুলি পাখির মত কেন বলিস —————— খাঁটি ধন সেথায় পাবি, আর কোথাও পাবি নারে।
• পুণ্যে পাপে, দুঃখে সুখে, পতন উত্থানে —————— সংগ্রাম করিতে দাও ভালো মন্দ সাথে।
ভাব- সম্প্রসারণঃ
(গদ্যাংশ)• ভোগে সুখ নাই ত্যাগেই প্রকৃত সুখ।
• মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন, বিলাস ধন নহে।
• পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি।
• অর্থই অনর্থের মূল।
• শিক্ষাই জাতি মেরুদন্ড।
• অভাব অল্প হলে দুঃখ অল্প হয়ে থাকে।
• প্রাণ থাকলে প্রাণী হয়, কিন্তু মন না থাকলে মানুষ হয় না।
• এ পুথিবী অলস কর্ম ভীরুদের জন্য নয়।
• হাতে কাজ করায় অগৌরব হয় মিথ্যায়, মূর্খতায়।
• আত্মশক্তি অর্জনই শিক্ষার উদ্দেশ্য।
• দুঃখের মত এমন পরশ পাথর আর নাই।
• রাত যত গভীর হয় প্রভাত তত নিকটে আসে।
• পথ পথিকের সৃষ্টি করে না, পথিকই পথের সৃষ্টি করে।
(পদ্যাংশ)• যে জাতি জীবনহার অচল অসার
পদে পদে বাঁধে তারে জীর্ণ লোকাচার।
• সুজনে সুযশ গায় কুযশ ঢাকিয়া
কুজনে করব করে সুরব নাশিয়া।
• আলো বলে ‘‘অন্ধকার, তুই বড় কালো।’’
অন্ধকার বলে ‘‘ভাই, তাই তুমি আলো।’’
• নানান দেশে নানান ভাষা
বিনা স্বদেশী ভাষা মিটে কি আশা ?
• দ্বার রুদ্ধ করে দিয়ে ভ্রমটাকে রুখি,
সত্য বলে, আমি তবে কোথা দিয়ে ঢুকি?
• গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্ত ধন,
নহে বিদ্যা, নহে ধন, হলে প্রয়োজন।
• পরের অনিষ্ট চিন্তা করে যেই জন,
নিজের অনিষ্ট বীজ করে সে বপন।
• সকলের তরে সকলে আমরা
• প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।
• পুষ্প আপনার জন্য ফোটে না।
• মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে,
মানবের মাঝে আমি বাঁচিবার চাই।
• ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়-
পূর্ণিমা চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি।
প্রবন্ধ রচনাঃ• নিয়মানুবর্তিতা
• চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিজ্ঞান
• কৃষি কাজে বিজ্ঞান
• আধুনিক সভ্যতায় বিদ্যুতের অবদান
• পরিবেশ উন্নয়নে বৃক্ষরোপণ
• মূল্য বোধের অবক্ষয়: ইভ টিজিং
• বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য
• বাংলার বর্ষা
• বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও তার প্রতিকার
• একটি বর্ষণমুখর সন্ধ্যা
• সড়ক দুর্ঘটনার কারণ ও তার প্রতিকার
• জ্ঞান চর্চায় পুস্তক পাঠের ভূমিকা
• জাতীয় জীবনে মুক্তিযুদ্ধে চেতনা
• আর্সেনিক দূষণ ও তার প্রতিকার
• একুশের বইমেলা
• সংবাদপত্র পাঠের প্রয়োজনীয়তা
• নদীমাতৃক বাংলাদেশ।
{বিঃদ্রঃ এ+ পাওয়ার জন্য এর বাইরেও অনুশীলন করতে হবে।}
সূত্রঃবিএসকেয়ার
এম. এ মোমেন স্বপন
সহকারি অধ্যাপক, বেপজা পাবলিক স্কুল ও কলেজ, চট্টগ্রাম।
বাংলা অনুবাদ করঃ1. Knowledge is vaster than an ocean ————- freely in the ocean of knowledge.
2. A patriot is a man who loves his country, ————- of the people.
3. Man is the architect of his own life ——– any form your like. It is called the seed time of life.
4. Bangladesh in not a very big ————- will be doubled within next twenty years.
5. A garden is not a source of beauty ————-without any garden looks bare and poor.
6. Many people put off for tomorrow ————- danger may come and upset everything.
7. Good books are store house of ————- opens a books has an empty mind.
8. In this life there are no gains without ————- most if it is contested to the last.
9. We live in society. So we must learn ——— a lot of duties and responsibilities to the society.
10. Socrates never believe that all men ————- should simple be, give me what is good.
11. We have duties to Allah, to state and ————- the society will not person.
পত্র লিখঃ• তোমার পরীক্ষা কেমন হচ্ছে তা জানিয়ে তোমার বাবার কাছে একটি পত্র লিখ।
• সম্প্রতি পড়া কোন বই সম্পর্কে মতামত তোমার বন্ধুর নিকট একখানা পত্র রচনা কর।
• মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর তোমার ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা জানিয়ে তোমার বাবার কাছে একটি পত্র লেখ।
• একটি প্রত্যক্ষ দুর্ঘটনার বর্ণনা দিয়ে তোমার বন্ধুকে একখানা পত্র লিখ।
• তোমাদের স্কুলের বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের বর্ণনা দিয়ে বন্ধুর নিকট একখানা পত্র লেখ।
• তোমার দেখা একটি ঐতিহাসিক স্থানের বর্ণনা দিয়ে তোমার বন্ধুর নিকট পত্র লেখ।
• বাংলাদেশের ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তোমার মতামত জানিয়ে বন্ধুর নিকট একটি পত্র লেখ।
• ইভ টিজিং- এর ক্ষতিকারক প্রভাব জানিয়ে তোমার বন্ধুর নিকট একখানা পত্র লেখ।
আবেদন পত্রঃ• তোমার এলাকায় আর্সেনিক মুক্ত পানি সরবরাহের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পৌরসভার চেয়ারম্যানের কাছে একটি দরখাস্ত লেখ।
• ডেঙ্গুজ্বর প্রতিরোধ কল্পে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃক্ষক্লে নিকট একটি দরখাস্ত লেখ।
• তোমার এলাকায় একটি রাস্তা সংস্কারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট একটি দরখাস্ত লেখ।
সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য পত্রঃ
• সড়ক দূর্ঘটনা রোধকল্পে তোমার মতামত জানিয়ে কোন পত্রিকায় প্রকাশোপযোগী একখানা পত্র রচনা কর।
• তোমা গ্রামে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা বর্ণনা করে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য একটি আবেদন পত্র রচনা কর।
• তোমাদের গ্রামে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য একটি পত্র রচনা কর।
• তোমার এলাকায় বন্যার্তদের সাহায্যের আবেদন জানিয়ে সংষি্লষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য পত্রিকার সম্পাদকের নিকট একখানা পত্র লেখ।
• তোমার এলাকায় ক্রমবর্ধমান ছিনতাইয়ের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে পদক্ষেপ গ্রহণের অনুরোধ জানিয়ে সংবাদপত্রে প্রকাশের উপযোগী একটি পত্র লিখ।
• তোমার এলাকায় আইন- শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কথা জানিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে পত্রিকায় প্রকাশের জন্য একটি পত্র লেখ।
অভিন্দন পত্র/ মানপত্রঃ
• তোমাদের বিদ্যালয়ে শিক্ষামন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে অভিন্দন পত্র রচনা কর।
নিমন্ত্র্রণ পত্রঃ• স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা উপলক্ষে একটি নিমন্ত্র পত্র রচনা কর।
সারাংশ লিখঃ• শ্রমকে শ্রদ্ধার সাথে গ্রহন কর। কালি- ধূলির —————— সাধিত হয় সংসারের কর্মক্ষেত্রে।
• অভ্যাস ভয়ানক জিনিস। একে হঠাৎ স্বভাব —————— হঠাৎ জয়ী হতে কখনো ইচ্ছা করো না। তাহলে সব পন্ড হয়ে যাবে।
• ভবিষ্যতের ভাবনা ভাবাই হল জ্ঞানের কাজ —————— ভবিষ্যৎটা হচ্ছে আসল জিনিস, কখনও শেষ হয় না।
• সকল প্রকার কায়িক শ্রম আমাদের দেশে —————— পরিশ্রমের অমযৃাদা আত্মহত্যারই শামিল।
• প্রকৃত জ্ঞানের স্পৃহা না থাকলে শিক্ষা ব্যর্থতায় —————— মুক্ত না হলে তরুণ সমাজের সামনে কখনই জ্ঞানের দিগন্ত উন্মোচিত হবে না।
• অমঙ্গকে জগৎ হতে হেসে উড়িয়ে দেবার চেষ্টা ——————জন্ম লাভ করেছে, একই সাগর উভয়ে গিয়ে মিশেছে।
সারমর্ম লিখঃ• বিপদে মোরে রক্ষা কর, এ নহে মোর প্রার্থনা —————— বহিতে পারি এমন যেন হয়।
• মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভূবনে ——————যদি যোগ রচিতে পারি আলয়।
• ছোট ছোট বালুকণা, বিন্দু বিন্দু জল —————— এ ধরায় স্বর্গ সুখ নিত্য দেয় আনি।
• স্বার্থক জনম আমার জন্মেছি এই দেশে ——————নয়ন রেখে মুদব নয়ন শেষে।
• তরুতলে বসে পান্থ শ্রান্তি করে দূর —————— তুমিও হওগো ধন্য তরুর মতন।
• নদী কভু পান নাহি করে নিজ জল ——————সাধুর ঐশ্বর্য শুধু পরহিত তরে।
• পরের মুখে শেখা বুলি পাখির মত কেন বলিস —————— খাঁটি ধন সেথায় পাবি, আর কোথাও পাবি নারে।
• পুণ্যে পাপে, দুঃখে সুখে, পতন উত্থানে —————— সংগ্রাম করিতে দাও ভালো মন্দ সাথে।
ভাব- সম্প্রসারণঃ
(গদ্যাংশ)• ভোগে সুখ নাই ত্যাগেই প্রকৃত সুখ।
• মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন, বিলাস ধন নহে।
• পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি।
• অর্থই অনর্থের মূল।
• শিক্ষাই জাতি মেরুদন্ড।
• অভাব অল্প হলে দুঃখ অল্প হয়ে থাকে।
• প্রাণ থাকলে প্রাণী হয়, কিন্তু মন না থাকলে মানুষ হয় না।
• এ পুথিবী অলস কর্ম ভীরুদের জন্য নয়।
• হাতে কাজ করায় অগৌরব হয় মিথ্যায়, মূর্খতায়।
• আত্মশক্তি অর্জনই শিক্ষার উদ্দেশ্য।
• দুঃখের মত এমন পরশ পাথর আর নাই।
• রাত যত গভীর হয় প্রভাত তত নিকটে আসে।
• পথ পথিকের সৃষ্টি করে না, পথিকই পথের সৃষ্টি করে।
(পদ্যাংশ)• যে জাতি জীবনহার অচল অসার
পদে পদে বাঁধে তারে জীর্ণ লোকাচার।
• সুজনে সুযশ গায় কুযশ ঢাকিয়া
কুজনে করব করে সুরব নাশিয়া।
• আলো বলে ‘‘অন্ধকার, তুই বড় কালো।’’
অন্ধকার বলে ‘‘ভাই, তাই তুমি আলো।’’
• নানান দেশে নানান ভাষা
বিনা স্বদেশী ভাষা মিটে কি আশা ?
• দ্বার রুদ্ধ করে দিয়ে ভ্রমটাকে রুখি,
সত্য বলে, আমি তবে কোথা দিয়ে ঢুকি?
• গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্ত ধন,
নহে বিদ্যা, নহে ধন, হলে প্রয়োজন।
• পরের অনিষ্ট চিন্তা করে যেই জন,
নিজের অনিষ্ট বীজ করে সে বপন।
• সকলের তরে সকলে আমরা
• প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।
• পুষ্প আপনার জন্য ফোটে না।
• মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে,
মানবের মাঝে আমি বাঁচিবার চাই।
• ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়-
পূর্ণিমা চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি।
প্রবন্ধ রচনাঃ• নিয়মানুবর্তিতা
• চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিজ্ঞান
• কৃষি কাজে বিজ্ঞান
• আধুনিক সভ্যতায় বিদ্যুতের অবদান
• পরিবেশ উন্নয়নে বৃক্ষরোপণ
• মূল্য বোধের অবক্ষয়: ইভ টিজিং
• বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য
• বাংলার বর্ষা
• বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও তার প্রতিকার
• একটি বর্ষণমুখর সন্ধ্যা
• সড়ক দুর্ঘটনার কারণ ও তার প্রতিকার
• জ্ঞান চর্চায় পুস্তক পাঠের ভূমিকা
• জাতীয় জীবনে মুক্তিযুদ্ধে চেতনা
• আর্সেনিক দূষণ ও তার প্রতিকার
• একুশের বইমেলা
• সংবাদপত্র পাঠের প্রয়োজনীয়তা
• নদীমাতৃক বাংলাদেশ।
{বিঃদ্রঃ এ+ পাওয়ার জন্য এর বাইরেও অনুশীলন করতে হবে।}
সূত্রঃবিএসকেয়ার
Subscribe to:
Posts (Atom)
Lorem
Please note:
Delete this widget in your dashboard. This is just a widget example.
Ipsum
Please note:
Delete this widget in your dashboard. This is just a widget example.
Dolor
Please note:
Delete this widget in your dashboard. This is just a widget example.