এস এস সি।


এস এস সি পরীক্ষার জন্য রয়েছে স্পেসাল আপডেট।

Ipsum

Delete this widget in your dashboard. This is just an example.

Dolor

Delete this widget in your dashboard. This is just an example.
 

Saturday, December 3, 2011





অনলাইন এক্সাম ও ই-বুক (এস এস সি)

Friday, November 18, 2011


এস এস সি পরীক্ষার্থীরা অনলাইন এক্সাম দিতে এখানে ক্লিক করো ।
 
এবং ডিজিটাল ই-বুকের জন্য এখানে ক্লিক করো।

সৃজনশীল বিষয়ে প্রয়োজনীয় টিপস্ (এস এস সি)

বিষয়ভিত্তিক একসক্লুসিভ টিপস্
এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্যে বিষয়ভিত্তিক টিপস্

সৃজনশীল বিষয়ে প্রয়োজনীয় টিপস্

সুপ্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থীবৃন্দ
এবার ৭টি বিষয়ে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে তোমাদের। সৃজনশীল বিষয় নিয়ে তাই অনেকেই হয়তো দুশ্চিন্তার মধ্যে আছো। দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। বরং কিছু বিষয় ভালোভাবে জেনে নিলে দেখবে এ পরীক্ষাগুলোতেই তোমরা সবচেয়ে ভালো নম্বর পেয়েছ। তুমি ইচ্ছা করলেই এবার এই বিষয়গুলোতে অনেক বেশি নম্বর পেতে পারো। তোমরা ইতোমধ্যেই জেনেছ যে, সৃজনশীল পদ্ধতিতে উত্তরপত্র মূল্যায়ন কৌশলে আমূল পরিবর্তন এসেছে। কতগুলো নির্ধারিত প্রশ্নের উত্তর মুখস্ত করে পরীক্ষায় পাস করার দিন শেষ হয়েছে। এখন শিক্ষার্থীর ভালো ফল নির্ভর করবে বিষয় নিয়ে তার নিরন্তর চিন্তা ও লেখার চর্চার ওপর। পূর্ববর্তী পরীক্ষাপদ্ধতিতে প্রশ্নের উত্তরে অপ্রাসঙ্গিক কথা লিখে উত্তর বড় করার বা উত্তরপত্র ভরানোর যে প্রবণতা প্রচলিত ছিল, সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরে তার কোনো সুযোগ নেই। কেননা ১০ নম্বরে প্রতিটি প্রশ্নের সুনির্দিষ্ট যে ৪টি ধাপ আছে তার উত্তরেরও সুনির্দিষ্ট ৪টি ধাপ থাকবে। কাজেই সেভাবে প্রস্তুত হয়েই পরীক্ষায় উত্তর লিখতে বসবে। প্রথমেই বলে নিই সৃজনশীল প্রশ্নের (আগের রচনামূলক/Subjective অংশের) উত্তর প্রসঙ্গে-
১. সৃজনশীল পদ্ধতিতে সিলেবাস অন্তর্ভুক্ত তোমার পাঠ্যসূচির কোন গদ্য/কবিতা/উপন্যাস/নাটকের শিখনফলের আলোকে একটি মৌলিক উদ্দীপক এবং সংশ্লিষ্ট চারটি প্রশ্ন থাকবে। যে গদ্য/কবিতার আলোকে উদ্দীপক তৈরি করা হয়েছে, সেই গদ্য/কবিতা থেকেই থাকবে জ্ঞান এবং অনুধাবনমূলক প্রশ্ন। প্রশ্ন দুটির উত্তর উদ্দীপকে থেকে না হয়ে সরাসরি পাঠ্য বই থেকে করতে হবে। প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতামূলক প্রশ্ন হবে উদ্দীপকের আলোকে।
২. সৃজনশীল অংশে মোট নয়টি প্রশ্ন থাকবে। তোমাকে উত্তর লিখতে হবে মোট ছয়টি প্রশ্নের। উত্তরের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- কোনোক্রমেই একটি প্রশ্নের (জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতাসহ পূর্ণাঙ্গ প্রশ্ন) উত্তর লেখার ক্ষেত্রে ১৮ মিনিটের বেশি সময় নিলে তুমি বাকি প্রশ্নের উত্তর শেষ করতে পারবে না। তাই ১৮ মিনিটের মধ্যেই যেন এক একটি প্রশ্নের উত্তর লেখা শেষ করতে পারো সেদিকে নজর রাখবে বিশেষভাবে।
৩. এ পদ্ধতিতে একটি প্রশ্নের চারটি অংশ (জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতা) তাই প্রত্যেক অংশের উত্তর লেখার সময় প্রতিবার আলাদা করে নম্বরটা লিখবে। যেমন : ৬ নম্বর প্রশ্নের উত্তর করতে হলে- ৬ নম্বর প্রশ্নের ‌ক এর উত্তর, ৬ নম্বর প্রশ্নের খ এর উত্তর, ৬ নম্বর প্রশ্নের গ এর উত্তর এবং ৬ নম্বর প্রশ্নের ঘ এর উত্তর এভাবে লিখলে ভালো। আর এ লেখাগুলো আলাদা রঙের (সবুজ/নীল) কালি দিয়ে লিখলে দেখতে আরো সুন্দর লাগবে। কিংবা মার্কার (সবুজ/নীল কালির) দিয়ে আন্ডারলাইনও টানতে পারো।
৪. যেকোনো একটি প্রশ্নের উত্তর লেখা শুরু করলে তার চারটি অংশেরই ধারাবাহিকভাবে উত্তর লিখতে হবে। একটি প্রশ্নের জ্ঞানের উত্তর আরেক প্রশ্নের প্রয়োগের উত্তর এভাবে লেখা যাবে না। কোনো উত্তর যদি কেউ না পারো, সে ক্ষেত্রে সেটা বাদ দিয়ে তার পরের অংশের উত্তর লিখতে হবে।
৫. জ্ঞানমূলক প্রশ্নের নম্বর এক। এ প্রশ্নের উত্তর হবে To the point, যা সঠিকভাবে লিখলে বরাদ্দকৃত ১ নম্বরের মধ্যে ১ নম্বরই পাওয়া যাবে। এ উত্তরটি পাঠ্যপুস্তক থেকে হুবুহু লেখার সুযোগ থাকবে। অর্থাৎ এটি মুখস্তনির্ভর উত্তর। এর উত্তর একটি শব্দে একাদিক শব্দে বা একটি বাক্যে দেওয়া যাবে। তবে উত্তরটি একটি বাক্যে হলেই ভালো হয়। মনে রাখতে হবে, জ্ঞানমূলক প্রশ্নে যে তথ্যটা জানতে চাওয়া হয়েছে সেটার বানান ভুল করলে উত্তর কাটা যাবে এবং শূন্য পাবে। যেমন- ‌স্বাধীনতা তুমি’ কবিতার রচয়িতা কে? এখানে ‌শামসুর রাহমান’ এর নামের বানানটি ভুল করলে উত্তর কাটা যাবে। আবার মকবুল বুড়োর মেয়ের নাম কী? এখানে ‌হীরন’ বানানটি ভুল করলেই শূন্য পাবে।
৬. অনুধাবনমূলক প্রশ্নের নম্বর দুই। এ উত্তরের জন্যেও কিছু তথ্য মুখস্থ রাখতে হবে। তবে পাঠ্যপুস্তক ভালো করে পড়া না থাকলে অনুধাবন স্তরের প্রশ্নের উত্তর দেয়া কঠিন হবে। অনুধাবনমূলক প্রশ্নের দুই নম্বরের মধ্যে এক নম্বর জ্ঞানের জন্য, আরেকটি অনুধাবনের জন্য। তুমি ইচ্ছা করলে জ্ঞান অংশের উত্তর আগে অনুধাবনমূলক উত্তর পারে অথবা অনুধাবনমূলকের উত্তর আগে জ্ঞানমূলকের উত্তর পারে লিখতে পার। সতর্ক থাকতে হবে, মাত্র ২ নম্বরের উত্তরের অপ্রাসঙ্গিক কোনো বিষয়ের অবতারণা যেন করা না হয়। শুধু অনুধাবনেই নয়, কোনোক্রমে কোনো প্রশ্নের উত্তরে অপ্রাসঙ্গিক কথা, অপ্রয়োজনীয় তথ্য দেবে না।
৭. প্রয়োগমূলক প্রশ্নের মোট নম্বর তিন। এক নম্বর জ্ঞানে, এক নম্বর অনুধাবনে এবং এক নম্বর প্রয়োগে। তুমি প্রয়োজন অনুসারে প্রশ্নের উত্তরের আগে বা পরে যে কোনো জায়গাতেই জ্ঞান, অনুধাবন আর প্রয়োগের ব্যবহার করতে পারো। প্রয়োজন অনুসারে প্যারাও ব্যবহার করতে পারো, প্রয়োজন মনে না করলে নাও করতে পারো। এক প্যারাতে সবগুলো তথ্য দিয়ে উত্তর লিখলে হবে। তবে দুই অথবা তিন প্যারা করতে পারো। প্রয়োগমূলক প্রশ্নে শিক্ষার্থী তার পাঠ্যবই থেকে যা জেনেছে এবং যা বুঝেছে, তা নতুন ক্ষেত্রে অর্থাৎ উদ্দীপকে প্রয়োগ করবে। কাজেই উদ্দীপকটি যে শিখনফলের আলোকে তৈরি করা হয়েছে অর্থাৎ উদ্দীপকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গদ্য/কবিতার যে দিকটির সাদৃশ্য/বৈসাদৃশ্য থাকে সেটাই জ্ঞান। এই দিকটি একটি বাক্যে লিখতে পারলেই এক নম্বর অর্থাৎ জ্ঞানের উত্তর হয়ে গেল। তারপর সেই দিক/প্রসঙ্গটি পাঠ্যবইয়ের আলোকে বর্ণনা করাই হলো অনুধাবন। জ্ঞানসহ এটি লিখতে পারলে পেয়ে যাবে দুই নম্বর এবং সব শেষে ওই দিকটি উদ্দীপকে কীভাবে ফুটে উঠেছে তা বর্ণনা করাই প্রয়োগ। পূর্ণাঙ্গভাবে উত্তরটি লিখতে পারলেই তুমি পেয়ে যাবে তিন নম্বর।
৮. উচ্চতর দক্ষতামূলক প্রশ্নের মোট নম্বর ৪। এক নম্বর জ্ঞানে, এক নম্বর অনুধাবনে, এক নম্বর প্রয়োগে এবং এক নম্বর উচ্চতর দক্ষতায়। একইভাবে সবগুলো তথ্যের সুসংগঠিত সম্মিলনেই তৈরি হবে উচ্চতর দক্ষতার উত্তর। এ স্তরে এসে তোমাদের বিশ্লেষণী ক্ষমতা, মূল্যায়ন-দক্ষতা ইত্যাদি যাচাই করা হবে; কোনো কিছুর বিবরণ বা বর্ণনা প্রত্যাশা করা হবে না। অধিকন্তু কোনো বিষয়, ভাব, ব্যক্তি বা বস্তুর উপাদানগুলোর অনুপুঙ্খ বিশ্লেষণ তুলে ধরাই এ অংশের উদ্দিষ্ট। উচ্চতর দক্ষতা মানেই একটা সিদ্ধান্তের ব্যাপার। এ ধরনের প্রশ্নেই সাধারণত একটা অনুসিদ্ধান্ত দেওয়া থাকবে। যদি সিদ্ধান্তটি সঠিক হয়, তাহলে সেটাকেই ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে উদ্দীপকে প্রয়োগ করে প্রমাণ করবে যে সিদ্ধান্তটি সঠিক। আর যদি সিদ্ধান্তটি ভুল হয়, তাহলে কেন ভুল সেটাও প্রমাণ করতে হবে। অনেক সময় সিদ্ধান্তটি আংশিক সত্য হতে পারে। সেক্ষেত্রে উদ্দীপকের সঙ্গে পাঠ্য বইয়ের যে অংশটুকু মিল আছে তা বর্ণনা করে যে যে ক্ষেত্রে মিল নেই সেগুলোও বর্ণনা করতে হবে এবং সর্বশেষ সিদ্ধান্ত দিতে হবে যে বক্তব্য/সিদ্ধান্তটি আংশিক সত্য, পুরোপুরি নয়। বিচার-বিশ্লেষণ, মূল্যায়ন করে সিদ্ধান্ত দেওয়ার নামই উচ্চতর দক্ষতা।
৯. শিক্ষার্থীদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে, যেন এক অংশের উত্তর অন্য অংশে পুনরাবৃত্ত না হয়। পুনরাবৃত্তি সৃজনশীল প্রশ্নোত্তরের ক্ষেত্রে গ্রহণীয় নয়। তবে উত্তরের অনিবার্য প্রয়োজনে কোনো তথ্য পুনরাবৃত্ত হতে পারে।
এবার জেনে নাও বহুনির্বাচনি বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য-
সৃজনশীল পদ্ধতিতে মূল্যায়নের অংশহিসেবে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন থাকে। এই বহুনির্বাচনি প্রশ্ন প্রকৃত শিখন প্রদর্শনে সক্ষম শিক্ষার্থীদেরকে সনাক্ত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। একটি উন্নতমানের বহুনির্বাচনি প্রশ্নের নিম্নোক্ত বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান থাকে।
  • প্রশ্নের শুরুতে সূচনা (stem) বা বিবৃতি বা উদ্দীপক থাকবে।
  • উত্তর নির্বাচনে চারটি বিকল্প থাকবে: সঠিক বিকল্পটিকে বলা হয় সঠিক উত্তর। (key) এবং ভুল বিকল্পগুলোকে বলা হয় বিক্ষেপসমূহ (distractors)
  • চিন্তন দক্ষতার সকল স্তরের প্রশ্ন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
বহুনির্বাচনি প্রশ্নপত্রে চিন্তন দক্ষতার বিভিন্ন স্তরের (জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতা) দক্ষতা যাচাই করা হয়। সৃজনশীল পরীক্ষা পদ্ধতিতে তিন ধরনের বহু নির্বাচনি প্রশ্ন রয়েছে। সেগুলো হলো:
১. সাধারণ বহু নির্বাচনি প্রশ্ন (simple MCQ)
২. বহুপদী সমাপ্তিসূচক প্রশ্ন (multiple completion question)
৩. অভিন্ন তথ্যভিত্তিক (situation set)
১. সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্ন : এ ধরনের প্রশ্নের সূচনা প্রশ্নের আকারের বা অসম্পূর্ণ বাক্য হিসেবে দেওয়া হয়। যা উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে, এর পরে চারটি বিকল্প উত্তর থাকে। যার একটিই সঠিক উত্তর অন্য তিনটি থাকে ভুল উত্তর। এক্ষেত্রেও সৃজনশীল প্রশ্নের মত জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতা স্তরের প্রশ্ন করা হয়।
২. বহুপদী সমাপ্তিসূচক প্রশ্ন : বহুপদী সমাপ্তিসূচক প্রশ্নটিতে একটি উদ্দীপক থাকে। উদ্দীপকের উপর ভিত্তি করে তিনটি তথ্য বা বিবৃতি থাকে এবং তথ্য বা বিবৃতির একটি কমা দুটি বা তিনটির সমন্বয়ে চারটি বিকল্প উত্তর তৈরি করা হয়। যা থেকে শিক্ষার্থীরা সঠিক উত্তরটির নির্বাচন করে। সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্ন শিক্ষার্থীর সকল দক্ষতা যাচাই করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। বহুপদী সমাপ্তিসূচক প্রশ্নে জ্ঞানমূলক প্রশ্ন হয় না।
৩. অভিন্ন তথ্যভিত্তিক : অভিন্ন তথ্যভিত্তিক প্রশ্নে একটি অভিন্ন তথ্য বা সাধারণ ভূমিকা থাকে। যা একটি অনুচ্ছেদ, টেবিল, ছক, মানচিত্র, ঘটনা প্রভৃতি হয়ে থাকে। এ অভিন্ন তথ্যের উপর ভিত্তি করে সাধারণ বহুনির্বাচনি এবং বহুপদী সমাপ্তিসূচক প্রশ্নের সমন্বয়ে দুটি থেকে সর্বোচ্চ চারটি প্রশ্ন করা হয়। এ ধরনের প্রশ্নের অভিন্ন তথ্যাদি শিক্ষার্থীকে প্রশ্নোত্তরে প্ররোচিত করে।
বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তরের ক্ষেত্রে প্রশ্নটি খুব মনোযোগের সঙ্গে পড়বে এবং উত্তরটি নির্ধারণ করবে। প্রশ্ন বুঝতে ব্যর্থ হলে উত্তর ভুল হয়ে যাবে। কোনো প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি নিশ্চিতভাবে জানা না থাকলে তা নিয়ে সময় নষ্ট না করে তার উত্তরটি দিতে হবে জানা উত্তরটি শেষ করার পর। অজানা প্রশ্নের উত্তর দিবে গভীরভাবে ভেবেচিন্তে এবং কিছুটা অনুমান ভিত্তিক। উত্তর যদি ভুলও হয়ে যায় তার জন্য কোনো নাম্বার কাটা যাবে না। তাই সকল প্রশ্নেরই উত্তর দিতে হবে।
যেহেতু বল পয়েন্ট কলম দিয়ে উত্তরের বৃত্তটি ভরাট করতে হয়। তাই যথেষ্ট ভেবেচিন্তে উত্তরটি চিহ্নিত করতে হবে। ভুল করলে আর সংশোধনের কোনো সুযোগ থাকবে না। আর সবগুলো বৃত্ত ভরাট করার জন্যে প্রয়োজনীয় সময় হাতে রাখতে হবে।

অনলাইন এক্সাম (এস এস সি)

এস এস সি পরীক্ষার্থীরা অনলাইন এক্সাম দিতে এখানে ক্লিক করো ।


Lorem

Please note: Delete this widget in your dashboard. This is just a widget example.

Ipsum

Please note: Delete this widget in your dashboard. This is just a widget example.

Dolor

Please note: Delete this widget in your dashboard. This is just a widget example.